শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৯

বিখ্যাত যুদ্ধ সাংবাদিক

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
বিখ্যাত  যুদ্ধ  সাংবাদিক

সাংবাদিকতার ইতিহাস আসলে সাহসিকতার ইতিহাস। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে সাংবাদিকদের ঝুঁকির মধ্যেই কাজ করতে হচ্ছে। এদের মধ্যে অনেক সাংবাদিক আছেন যারা জীবন হাতের মুঠোয় নিয়ে যুদ্ধক্ষেত্র থেকে সংবাদ প্রচার করে থাকেন। এসব সাংবাদিককেই বলা হয় যুদ্ধ সাংবাদিক। সংবাদ সংগ্রহের জন্য যুদ্ধ সাংবাদিকরা সরাসরি চলে যান যুদ্ধক্ষেত্রে। অনেক সময়ই ঘটে প্রাণহানি। অনেক সাংবাদিক আহত হন। অসীম সাহসী সাংবাদিকরা তবুও থেমে নেই। কিছু যুদ্ধ সাংবাদিক আছেন যারা তাদের অনন্য মেধা, নিষ্ঠা, সততা ও সাহসিকতার জন্য স্মরণীয় হয়ে আছেন। এমন কয়েকজন সাংবাদিকের কথা নিয়ে  আজকের রকমারি-

 

শিফা গার্দি  (ইরান)

শিফা গার্দি নারী সাংবাদিকতায় এক অনন্য নাম। মেধাবী সাংবাদিক শিফার জম্ম ১৯৮৬ সালে ইরানের এক শরণার্থী পরিবারে। ইদবিলের সালাহউদ্দিন ইউনিভার্সিটি থেকে তিনি স্নাতক সম্পন্ন করেন। ২০০৬ সালে শিফা সাংবাদিকতা শুরু করেন। দীর্ঘ এক দশকেরও বেশি সময় সাফল্যের সঙ্গে নিজেকে প্রমাণ করেছেন সাংবাদিকতা পেশায়। শিফা কুর্দি মিডিয়ায় কাজ শুরু করেন ২০১৩ সালে। এরপর চ্যানেলের সবচেয়ে জনপ্রিয় সাংবাদিকদের অন্যতম হয়ে ওঠেন এই নারী। ভয়ানক যুদ্ধক্ষেত্র থেকে টেলিভিশনে সরাসরি সংবাদ সম্প্রচারে সাহসী শিফাকে দেখা গেছে বহুবার। এমনকি জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটের বিরুদ্ধে চলমান লড়াইয়ের সংবাদ টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচার করেছেন এই নারী সাংবাদিক। পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি শিফা যুদ্ধক্ষেত্রে আহত সাধারণ মানুষের সাহায্যেও এগিয়ে আসতেন। আবার আহত পশু-পাখি উদ্ধারেও এগিয়ে আসতেন শিফা। কিছুদিন আগে ইরাকের মসুলের যুদ্ধক্ষেত্র থেকে একটি খরগোশ উদ্ধার করেন তিনি। খরগোশটি সুস্থ হলে তাকে কোনো প্রাণী সংরক্ষণাগারে দিয়ে আসা হবে, এমনটাই কথা ছিল। কিন্তু তা দেখে যেতে পারলেন না আলোচিত এই নারী সাংবাদিক। ইরাকের মসুলে জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটের বিরুদ্ধে চলমান লড়াইয়ে শিফা গার্দি রাস্তার পাশে পেতে রাখা বোমার বিস্ফোরণে নিহত হন। ইরাকি কুর্দি টিভি স্টেশন রুদায় কর্মরত ৩০ বছর বয়সী শিফা তার মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা আগেও টেলিভিশনে সরাসরি অনুষ্ঠান সম্প্রচার করেছেন। ওই সময় তিনি পশ্চিম মসুল থেকে খবর সংগ্রহ করছিলেন। তার পেছনে দেখা যাচ্ছিল জঙ্গিগোষ্ঠী আইএসের সঙ্গে ইরাকি বাহিনীর লড়াইয়ের দৃশ্য।

 

মার্গারেট ব্রু হোয়াইট (যুক্তরাষ্ট্র)

মার্গারেট ব্রুক হোয়াইট সাংবাদিকতার ইতিহাসে চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন   পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম যুদ্ধের খবর সংগ্রহকারী নারী হিসেবে। ঝুঁকিপূর্ণ সংবাদ সংগ্রহের জন্য এক সময় কেবল পুরুষদেরই যোগ্য মনে করা হতো। কিন্তু মার্গারেট ব্রুক হোয়াইট এই ধারণা গুঁড়িয়ে দেন। তিনিই ছিলেন প্রথম বিদেশি ফটোগ্রাফার, যাকে সোভিয়েত ইউনিয়নের ভিতরকার ছবি তোলার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। পৃথিবীর ইতিহাসে যে কজন সাংবাদিক এ উপমহাদেশ বিভাজনের সময়টুকুতে খবর ও ছবি সংগ্রহের কাজে যুক্ত ছিলেন, হোয়াইট ছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম। বিশেষ করে পাক-ভারত বিভাজনের সময় তার তোলা অনেক বিখ্যাত ছবি রয়েছে।

 

 

মুক্তিযুদ্ধে বাঙালির পাশে ছিলেন সাইমন ড্রিং

যুদ্ধ সাংবাদিক হিসেবে খ্যাত সাইমন ড্রিং কলম আর ক্যামেরা হাতে নিজের জীবনবাজি রেখে মুক্তিযুদ্ধে নিরীহ বাংলাদেশিদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিলেন। ১৯৭১ সালে সাইমন ড্রিংয়ের বয়স ছিল মাত্র ২৭ বছর। তিনি তখন নামকরা পত্রিকা ডেইলি টেলিগ্রাফের একজন সাংবাদিক। অন্যদিকে তখন আন্তর্জাতিক চাপের মুখে পাকিস্তানি সামরিক সরকার ২৫ মার্চ বিশ্বের বড় বড় সংবাদ মাধ্যমগুলোর ৪০ জন সাংবাদিককে বাংলাদেশে আসার অনুমতি দিয়েছিল। সেই সুযোগ কাজে লাগান সাইমন ড্রিং। টেলিগ্রাফের সাংবাদিক হিসেবে বাংলাদেশে আসেন তিনি। পাকিস্তানি সেনাদের নির্যাতনের চিত্র তিনি তুলে ধরেন বিশ্ববাসীর সামনে। এক সময় সাংবাদিকদের জন্য অবস্থা প্রতিকূলে চলে যায়। অসীম সাহসিকতার পরিচয় দিয়ে সাইমন ড্রিং দেশত্যাগ না করে লুকিয়ে থাকেন হোটেল ইন্টার কন্টিনেন্টালে। তিনি ২৭ তারিখে পাকিস্তানি বাহিনীকে ফাঁকি দিয়ে বেরিয়ে আসেন শহরে। ঢাকার বুকে তখন হত্যা, ধ্বংস আর লুটপাটের চিহ্ন। অথচ নিজেদের অপকর্ম লুকাতে পাকিস্তানি সামরিক সরকার চাইছিল বিশ্ব মিডিয়ায় ঢাকাকে স্বাভাবিক হিসেবে দেখাতে। সাইমন ড্রিং পর্যাপ্ত ছবি আর প্রত্যক্ষ ছবি সংগ্রহ করে পালিয়ে যান ব্যাংককে। আর সেখান থেকে প্রকাশ করেন ‘ট্যাংকস ক্রাশ রিভল্ট ইন পাকিস্তান’। বিশ্ববাসীর সামনে তিনি তুলে ধরেন নির্মম বাস্তবতাকে।

তার পাঠানো খবরেই নড়েচড়ে বসে পুরো বিশ্ব। ২৫ মার্চ কালরাতের পর ঢাকার ভয়াবহ নির্মম পরিস্থিতি প্রকাশ করেন তিনি।

 

ডেভিড স্টিফেন রোড (যুক্তরাষ্ট্র)

অনন্য নির্ভীক এক সাংবাদিকের নাম ডেভিড স্টিফেন রোড। নিউইয়র্ক টাইমসের এই সাংবাদিককে নিয়ে পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে যে, যেখানেই যুদ্ধ সেখানেই তিনি। মৃত্যুকে থোড়াই পরোয়া করেন তিনি। ক্রোয়েশিয়ায় সার্ব-বসনিয়া যুদ্ধ প্রথম কভার করেন তিনি। ডেভিডই প্রথম মুসলিম জনগোষ্ঠী নিশ্চিহ্ন করার সার্ব ষড়যন্ত্র বিশ্বের কাছে তুলে ধরেন। তিনি বলকান যুদ্ধের সময়কার সার্বিয়ান ধ্বংসযজ্ঞ তুলে ধরেন তার লেখনীতে। ইরাক যুদ্ধেও কাজ করেন তিনি। আবু গারিব কারাগার ও ইরাকজুড়ে মার্কিন বাহিনীর নির্যাতন তুলে আনেন ডেভিড। ২০০৮ সালে তাকে তালেবানরা অপহরণ করে। সাত মাস পর তিনি মুক্তি পান।

 

 

রবার্ট ফিস্ক  (ইংল্যান্ড)

এই ব্রিটিশ সাংবাদিক বিশ্বজুড়ে খ্যাতি লাভ করেন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন যুদ্ধাভিযানের সংবাদ সংগ্রহ এবং নিরপেক্ষতার সঙ্গে তা পরিবেশনের জন্য। ছাত্রজীবন থেকেই সাংবাদিকতা শুরু করেন ফিস্ক। তিনি মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন ঘটনা ও বিষয় নিয়ে সংবাদ সরবরাহ করে খ্যাতি লাভ করেন। ২০০৮ সাল অবধি তিনি ৩২ বছরে কমপক্ষে ১১টি যুদ্ধক্ষেত্র থেকে সংবাদ সংগ্রহ করেন। ইসরায়েলি আগ্রাসন, ইরানের বিপ্লব, ইরাক-ইরান যুদ্ধ, আফগানিস্তানে সোভিয়েত আগ্রাসন, উপসাগরীয় যুদ্ধ। তিনি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তিনবার ওসামা বিন লাদেনের সাক্ষাৎকার নিতে সক্ষম হন। তিনি পুলিৎজারসহ অসংখ্য পুরস্কার অর্জন করেন।

 

 

মুক্তিযুদ্ধে ক্যামেরাযোদ্ধা কিশোর পারেখ

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের যে কজন সফল ক্যামেরাযোদ্ধা মুক্তিযুদ্ধের চিত্র সেলুলয়েডবন্দী করেছিলেন তাদের একজন কিশোর পারেখ। কোনো সংবাদ সংস্থার নির্ধারিত অ্যাসাইনমেন্ট ছাড়াই তিনি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের ছবি তুলেছিলেন। মাত্র আট দিনে তার তোলা ৬৭টি ছবি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দলিল হয়ে আছে। এই সাহসী সাংবাদিকের জম্ম ১৯৩০ সালে ভারতে। ১৯ বছর বয়সে প্রথম হাতে ক্যামেরা তুলে নেন। সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চলচ্চিত্র, তথ্যচিত্র ও স্থিরচিত্রের ওপর ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৬১ থেকে ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত তিনি হিন্দুস্তান টাইমসে কাজ করেন। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ওপর তার তোলা ছবিগুলো তার জীবনের সেরা ফটোগ্রাফির একটি মূল অংশ হিসেবে গণ্য। ঢাকায় অবস্থানকালীন একজন সিভিলিয়ান হয়ে সরাসরি যুদ্ধক্ষেত্রের ছবি তোলা খুব কঠিন ব্যাপার ছিল। তাই তিনি পাকিস্তান আর্মির পোশাক জোগাড় করে ঐতিহাসিক কাজগুলো সাহসিকতার সঙ্গে সম্পন্ন করেছিলেন। ছবি তুলতে গিয়ে তিনি ভারতীয় সেনাবাহিনীর হাতে ধরাও পড়েছিলেন। এই যুদ্ধ সাংবাদিক ফটোগ্রাফারের ক্যারিয়ারের শুরুতে লাইফ ম্যাগাজিন এবং ইন্টারন্যাশনাল প্রেস ফটোগ্রাফার্স অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত ইন্টারন্যাশনাল ফটোগ্রাফি কনটেস্টে সাতটি ক্যাটাগরির মধ্যে ছয়টি পুরস্কার জিতে আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিতি লাভ করেন।

 

যার ক্যামেরায় মুক্তিযুদ্ধ দেখি

যুদ্ধ সাংবাদিকদের কলমযুদ্ধের পাশাপাশি সমান গুরুত্ব নিয়ে লড়ে যান ক্যামেরাযোদ্ধারাও। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালীন সফল ক্যামেরাযোদ্ধা রশীদ তালুকদার। তার ক্যামেরায় বন্দী হয়েছে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বহু সাক্ষ্য-প্রমাণ। তার ক্যামেরায় দেখা মুক্তিযুদ্ধই আমরা ছবিতে দেখি। এ দেশের ইতিহাস ও মুক্তিযুদ্ধের কথা উঠলেই এই ফটো সাংবাদিকের নাম উঠে আসে সবার আগে। মুক্তিযুদ্ধকালীন তিনি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ছবি তুলেছেন শুধু দেশের জন্য। এই ক্যামেরাযোদ্ধা ১৯৬৯ সাল থেকে শুরু করে আজীবন ক্যামেরায় দেশ ও জাতির ইতিহাসকে ধারণ করেছেন। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ অনেক চিত্রই তার হাতে তোলা। ১৯৩৯ সালের ২৪ অক্টোবর পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগনায় জম্ম রশীদ তালুকদারের। রাজশাহীর স্টার স্টুডিওতে মরহুম মোতাহার হোসেনের কাছে হাতেখড়ি হয়। ১৯৬১ সালে যোগ দেন দৈনিক সংবাদে। ১৩ বছর দৈনিক সংবাদে কাজ করেন। ১৯৭৫ সাল থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত একটানা ৩২ বছর দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় সিনিয়র ফটো সাংবাদিক হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি বাংলাদেশ ফটো-জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিষ্ঠাতা আহ্বায়ক ছিলেন। আলোচিত এই আলোকচিত্রীর ছবি নামে অথবা বেনামে সরকারি, বেসরকারি নানা প্রকাশনা, পোস্টার, ক্যালেন্ডার এবং অসংখ্য বইয়ে ব্যবহৃত হয়েছে। তবে বিখ্যাত এই আলোকচিত্রী নিজস্ব একক অ্যালবাম প্রকাশ করেননি।

 

এলিজা প্যারিস লভজয় (যুক্তরাষ্ট্র)

এলিজা প্যারিস লভজয় ছিলেন আধুনিক সাংবাদিকদের মধ্যে সর্বপ্রথম অপঘাতে মৃত্যুবরণকারী ব্যক্তি। একজন যুদ্ধ-সাংবাদিক হিসেবে তার বিশ্বজুড়ে খ্যাতি রয়েছে। তিনি সাংবাদিকতার পাশাপাশি নিজেই যুদ্ধ করেন সমাজের প্রচলিত দাসপ্রথার বিরুদ্ধে। সোচ্চার ছিলেন তার লেখনীতে। ১৮২৬ সালে ওয়াটারভিল কলেজ থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন লভজয়। দাসপ্রথার বিরুদ্ধে তার সোচ্চার মতামত তাকে একটি জ্যাকসন বিরোধী সংবাদপত্রের সম্পাদক বানিয়ে দেয়। ১৮০২ সালের ৯ নভেম্বর মাইনেতে জম্ম গ্রহণকারী লভজয় বেঁচেছিলেন মাত্র ৩৪ বছর। ১৮৩৭ সালের ৭ নভেম্বর আততায়ীরা তাকে নৃশংসভাবে হত্যা করে।

 

 

উইলফ্রেড ব্রুচেট  (অস্ট্রেলিয়া)

সর্বকালের সেরা সাংবাদিকের তালিকায় যুদ্ধ-সাংবাদিক উইলফ্রেড ব্রুচেটের অবস্থান চতুর্থ। মজার ব্যাপার হলো, দুনিয়া কাঁপানো এই সাংবাদিক তার প্রথম জীবনে অনেক সংগ্রাম করেছেন। এমনকি ভ্যাকুয়াম ক্লিনার ও সেলসম্যানের কাজ করেছেন। ‘ডেইলি এক্সপ্রেস’ ছিল তার জীবনের প্রথম পত্রিকা, যেটির মাধ্যমে তিনি তার সাংবাদিকতার ক্যারিয়ার শুরু করেন। প্রথম সাংবাদিক হিসেবে হিরোশিমায় পারমাণবিক বোমার ভয়াবহ ক্ষতির চিত্র কভার করেন ব্রুচেট। বিশ্বজুড়ে তার এই কাজ দারুণ সাড়া ফেলে। ব্রুচেটের জম্ম ১৯১১ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর অস্ট্রেলিয়ায়। ১৯৮৩ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর এই মহান সাংবাদিক দুনিয়া থেকে বিদায় নেন।

 

 

পিটার অরনেট (নিউজিল্যান্ড)

যুদ্ধ সাংবাদিক পিটার অরনেট যুদ্ধক্ষেত্রের অসাধারণ সব ছবি তোলার জন্য সারা বিশ্বেই বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব। তিনি নিউজিল্যান্ডের ইতিহাসে সবচেয়ে জনপ্রিয় সাংবাদিক। ভিয়েতনাম যুদ্ধ চলাকালীন তিনি মৃত্যুভয়কে পেছনে ঠেলে অসাধারণ সব ছবি তুলে আনেন। কাজের ক্ষেত্রে তার অসীম সাহসিকতা সবাইকে তাক লাগিয়ে  দেয়। প্রথম পারস্য উপসাগরীয় যুদ্ধের সময়ও তিনি সাহসিকতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন। পিটার অরনেটের সবচেয়ে বড় সাফল্য আসে ভিয়েতনাম যুদ্ধের সময় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পাঠানো অসাধারণ ছবিগুলো। ছবিগুলোকে সবচেয়ে বিখ্যাত যুদ্ধছবি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ভিয়েতনাম যুদ্ধ কভার করে তিনি ১৯৬৬ সালে পুলিৎজার লাভ করেন।

 

৬০ বছর সাংবাদিকতা পেশায় মার্থা গেলহর্ন

মার্থা গেলহর্ন বিশ্বের প্রথম যুদ্ধ সাংবাদিকতায় নিজেকে নিয়ে গেছেন অনন্য উচ্চতায়।  নারীরাও যে যুদ্ধ সাংবাদিকতায় পুরুষদের চেয়ে কোনো অংশে কম নয়, মার্থা গেলহর্নই প্রথম এই দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। দীর্ঘ ৬০ বছরের সাংবাদিকতা পেশায় কর্মরত ছিলেন এই প্রথিতযশা সাংবাদিক। সর্বপ্রথম যুদ্ধ সাংবাদিকতা শুরু করেন ১৯৩৬ সালে ঘটে যাওয়া স্প্যানিশ সিভিল ওয়ার কভার করার মধ্য দিয়ে। তারপর কভার করেছেন একে একে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ থেকে শুরু করে ভিয়েতনাম যুদ্ধের মতো দুনিয়া কাঁপানো যুদ্ধগুলোর তরতাজা সব ঘটনা। বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময়ে ঘটে যাওয়া যুদ্ধগুলোর ওপরও সংবাদ পরিবেশন করেন যেমন ফিনল্যান্ড, হংকং, মিয়ানমার, সিঙ্গাপুর, ইংল্যান্ড ইত্যাদি। যুদ্ধ সময়ের নানা অভিজ্ঞতা নিয়ে একাধিক বই লিখেছেন মার্থা।

১৯৯০ সালে সাংবাদিকতা থেকে অবসর নিয়ে পুরোদমে লেখক বনে যান মার্থা। ব্রাজিলে চলে আসেন মার্থা। সেখানকার পথশিশুদের সঙ্গে মিশে যান তিনি। এরপর এই পথশিশুদের নিয়ে বই লিখেন। মার্থা জম্ম গ্রহণ করেন ১৯০৮ সালে। যুক্তরাষ্ট্রের মিসিসিপি নদীর পাড় ধরে গড়ে ওঠা শহর সেন্ট লুইসে তার বড় হওয়া। কিন্তু অসীম সাহসী এ সাংবাদিক শেষ বয়সে ক্যান্সারে আক্রান্ত হন। সারা জীবন যুদ্ধের স্টোরি কভার করা অকুতোভয় এই নারী ক্যান্সারের কষ্ট থেকে মুক্তি পেতে বেছে নেন আত্মহত্যার পথ।

 

মধ্যপ্রাচ্য ঘুরে যুদ্ধের সংবাদ তুলে আনেন ক্লেয়ার হলিং ওয়ার্থ

ক্লেয়ার হলিং ওয়ার্থ প্রখ্যাত ব্রিটিশ নারী যুদ্ধ সাংবাদিক। ১৯১১ সালে ইংল্যান্ডের লেস্টারে জম্ম নেওয়া কীর্তিমান সাংবাদিক হলিং ওয়ার্থই প্রথম জার্মান বাহিনীকে পোল্যান্ডে প্রবেশ করতে দেখেন এবং ১৯৩৯ সালের আগস্ট মাসে জার্মানির পোল্যান্ড অভিযান সম্পর্কে সংবাদ প্রচার করেন। এ সময় তিনি পোল্যান্ড থেকে জার্মানি যাচ্ছিলেন। তিনি ভিয়েতনাম, আলজেরিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশে দেশে ভ্রমণ করতেন সংবাদ সংগ্রহের জন্য। সংবাদদাতা হওয়ার আগে হলিং ওয়ার্থ হাজার হাজার মানুষকে হিটলারের সেনাবাহিনী থেকে বেরিয়ে আসতে সাহায্য করেন ব্রিটিশ ভিসার ব্যবস্থা করে দিয়ে। শেষ জীবনে এই মহীয়সী নারী হংকংয়ে বসবাস করতেন। হংকংয়ের বৈদেশিক প্রতিনিধি ক্লাবের সদস্যও ছিলেন ক্লেয়ার হলিং ওয়ার্থ। ১০৫তম জম্মদিন পালন করেছিলেন এই ক্লাবে। হংকংয়ের বৈদেশিক প্রতিনিধি ক্লাবের সভাপতি তারা  জোসেফ এই সাংবাদিক সম্পর্কে বলেন, হলিং ওয়ার্থ এক অসাধারণ প্রেরণা এবং সম্পদের চেয়েও দামি সদস্য। সাংবাদিক হলিং ওয়ার্থ দ্বিতীয় বিয়ে করেন। ১৯৭০ সালে বেইজিং থেকে কাজ শেষ করে জীবনের শেষ চার দশক তিনি হংকংয়ে বসবাস শুরু করেন। যুদ্ধ সাংবাদিক যিনি প্রথম প্রকাশ করেছিলেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে যাওয়ার খবর। খ্যাতিমান এই সাংবাদিক হংকংয়ে পরলোক গমন করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
সর্বশেষ খবর
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

অ্যালোভেরার যত গুণ
অ্যালোভেরার যত গুণ

৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা
নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা
আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান
ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি
নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ
প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টিভিতে আজকের যত খেলা
টিভিতে আজকের যত খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই
নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত
উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা
যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম