শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ মে, ২০২১

বিশ্বসেরা ধনী পরিবার

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বসেরা ধনী পরিবার

ফোর্বস সাময়িকীর কল্যাণে বিশ্বের শীর্ষ ধনী ব্যক্তি এবং তাঁদের সম্পদের পরিমাণ সম্পর্কে কমবেশি সবারই একটা ধারণা তৈরি হয়েছে। ধনকুবেরদের নিয়ে মানুষের আগ্রহ অকৃত্রিম এবং আদি। তাই আমরা আজকে জানাব পৃথিবীর সেরা ধনী পরিবারগুলো সম্পর্কে। কারণ অনেকে ব্যক্তিগত সফলতা ছাড়িয়ে গোটা পরিবারকে নিয়েও সফল। এসব পরিবারের সম্পদের পরিমাণ ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য ও জার্মানির সম্মিলিত জিডিপির সমান বলে এক পরিসংখ্যানে জানা গেছে।  বিশ্বের সেরা ধনী পরিবারের কথা নিয়ে আজকের রকমারি...

 

আল সৌদ রাজপরিবার  [সৌদি আরব]

সম্পদের পরিমাণ : ২ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার

বাদশাহ সৌদ রাজপরিবার আজ পৃথিবীর অনতম সেরা ধনী পরিবারগুলোর একটি। এখনো রাজতন্ত্র মেনে চলা সৌদির এ পরিবার যুগ যুগ ধরে শাসন করে আসছে। অষ্টাদশ শতাব্দী থেকে সৌদি আরব শাসন করা এ রাজপরিবারের শাসকরা পরিচিত আল সৌদ নামে। পরিবারটির বর্তমান সম্পদের বাজারমূল্য ২ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। এদের মূল আয়ের উৎস তেলের খনি। সারা বিশ্বে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ তেল বিক্রি করেই তাদের বেশির ভাগ আয় হয়। সৌদির তেলের ওপর পুরো বিশ্বের নির্ভরতা তাদের দিন দিন ধনী করেছে। বিশ্বের সবচেয়ে লাভজনক কোম্পানি সৌদি আরামকোসহ অনেক বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠানে সৌদি রাজপরিবারের বিনিয়োগ আছে।  এসব প্রতিষ্ঠান থেকেই পরিবারটি এ সম্পদ অর্জন করেছে।

 

ওয়াল্টন পরিবার  [আমেরিকা]

সম্পদের পরিমাণ : ২১৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার

আমেরিকার সবচেয়ে ধনী ওয়াল্টন পরিবার। মার্কিন ব্যবসায়ী স্যাম ওয়াল্টনের হাতে প্রতিষ্ঠিত হয় ওয়ালমার্ট। তাদের সম্পদের পরিমাণ ২১৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিশ্বের সবচেয়ে বড় সুপার চেইন শপ ওয়ালমার্টই পরিবারটির আয়ের সবচেয়ে বড় উৎস। তাদের পরিবারের ছয় সদস্য পুরো ব্যবসার ৫৪ শতাংশ শেয়ার নিজেদের দখলে রেখেছেন। পোশাক ব্যবসায় ওয়াল্টন পরিবার একচ্ছত্র আধিপত্য বজায় রেখেছে। বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যে ব্যবসায় কোণঠাসা হলেও ২০১৫ সালে ৪৮৬ বিলিয়ন ডলার ব্যবসা করে নিজেদের সামর্থ্যরে জানান দিয়েছে। দিন দিন ওয়ালমার্টের সুনামের সঙ্গে সঙ্গে তাদের সম্পদের পরিমাণ বাড়ছেই। বর্তমানে পরিবারের সদস্যরা সম্মিলিতভাবে প্রতিষ্ঠানটি চালাচ্ছেন। 

 

বার্নার্ড আরনল্ট পরিবার  [ফ্রান্স]

সম্পদের পরিমাণ : ১৮২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার

ফ্রান্সের বার্নার্ড আরনল্ট ও তার পরিবারের ব্যবসার পরিসর যে কাউকে চমকে দেবে। বিশ্বজুড়ে অন্তত ৭০টি ব্র্যান্ডের মোড়কে তারা ব্যবসায়িক সাম্রাজ্য বিস্তার করেছে। এসব ব্র্যান্ডের মধ্যে রয়েছে ডম প্যারিগনন, বুলগেরি, লউস ভোটন, ফেন্ডি, সেফোরা। এ ছাড়াও সারা বিশ্বে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে তাদের ৩ হাজার ৭০০ রিটেইল স্টোর। বিলাসবহুল পণ্য উৎপাদনকারী ও বিপণনকারী হিসেবেও তারা সমাদৃত। এ পরিবারের সম্পদের পরিমাণ ১৮২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিশ্বের সেরা বিলাসপণ্য উৎপাদনকারী এলভিএমএইচ কোম্পানিটি তাদের মালিকানাধীন। ধনকুবের পরিবারটি ব্র্যান্ডপ্রেমিক বা ফ্যাশন-সচেতনদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু সবসময়ই।

 

কারগিল-ম্যাকমিলান পরিবার  [আমেরিকা]

সম্পদের পরিমাণ : ৩৩.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার

বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বিলিওনিয়ার রয়েছে এ পরিবারে। মোট ১৪ জন বিলিওনিয়ারের পরিবার কারগিল-ম্যাকমিলান পরিবার। কারগিল ইনকরপোরেটেড প্রতিষ্ঠানের অন্যতম কর্ণধার তারা। উইলিয়াম ওয়ালেস কারগিল এটি প্রতিষ্ঠা করেন। কোম্পানিটি খাদ্য উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতকরণ ব্যবসায় বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রতিষ্ঠান। আর এর ৯০ শতাংশের মালিক এ পরিবার। পরিবারের আয়ের প্রধান খাতই হচ্ছে খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ ব্যবসা। তাদের মোট সম্পদের পরিমাণ ৩৩.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ১৮৬৫ সাল থেকে খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের সঙ্গে যুক্ত এ পরিবারটি কৃষি সম্প্রসারণ ব্যবসায় সফল।

 

মার্স পরিবার  [আমেরিকা]

সম্পদের পরিমাণ : ৯৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার

চকোলেট খেতে কে না পছন্দ করে। সারা বিশ্বেই চকোলেটের জনপ্রিয়তা। আর চকোলেট উৎপাদন ও বিপণন করেই বিশ্বের অন্যতম ধনী পরিবারের তালিকায় উঠে এসেছে মার্স পরিবার। এ পরিবারের সম্পদের মূল উৎস ক্যান্ডি ও চকোলেট। ফ্রাঙ্কলিন মার্স-এর হাতে প্রতিষ্ঠিত হয় মার্স পরিবারের ব্যবসা। মার্স পরিবারের সম্পদের পরিমাণ ৯৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। শুধু মানুষের খাবারই নয় বরং ঘরে পোষা প্রাণীর খাবারের বিখ্যাত ব্র্যান্ড পেডিগ্রিও মার্স পরিবারের মালিকানাধীন। ফরেস্ট জুনিয়র, জ্যাকুলিন ও জন মার্স পরিবারের প্রতিনিধিত্ব করছেন।

 

কার্লোস স্লিম হেলু [মেক্সিকো]

সম্পদের পরিমাণ : ৫৬.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার

রেস্তোরাঁ, এয়ারলাইনস, ব্যাংক, আবাসন, হোটেল ব্যবসায় বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী ব্যবসায়ী মেক্সিকোর কার্লোস স্লিম। খনি ব্যবসায়ও এখন প্রসিদ্ধ তারা। এ ছাড়া ১৯টি দেশে ৪০০ মিলিয়ন মানুষকে মোবাইল সেবা প্রদান করছে তারা। মেক্সিকো ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশে মোবাইল ব্যবসায় তিনি সম্রাট বনে গেছেন। তাদের ব্যবসা ছড়িয়ে পড়েছে স্পেন ও তার পাশের দেশগুলোতে। সেখানে তেলের ব্যবসায় আধিপত্য ধরে রেখেছেন। তাই টাকার পাহাড় নিয়ে এ পরিবার এগিয়ে রয়েছে। হেলু ও তার পরিবারের মোট সম্পদের পরিমাণ ৫৬.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

 

কচ ফ্যামিলি  [আমেরিকা]

সম্পদের পরিমাণ : ৬৪.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার

ফ্রেড্রিক কোচের হাত ধরে প্রতিষ্ঠা পায় অন্যতম ধনী কচ পরিবার। শীর্ষস্থানীয় ব্যবসা, উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারী হিসেবে এ পরিবারের প্রভাব অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ। ২০১৩ সালেই কচ পরিবার ১১৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রেভিনিউ প্রদান করে আলোড়ন সৃষ্টি করে। তাদের সম্পদ ও প্রতিপত্তি প্রমাণে এ সংখ্যাতত্ত্বটি যথেষ্ট। পরিবারটির মোট সম্পদের পরিমাণ ৬৪.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। কচ পরিবারের আয়ের উৎসের মধ্যে তেল, রিফাইনারি, উৎপাদন অন্যতম। বর্তমানে চার্লস ও ডেভিড কচ ভাতৃদ্বয় তাদের পরিবারের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিত্ব করছে। কচ ইন্ডাস্ট্রির পাশাপাশি এ পরিবারের ‘কচ ফ্যামিলি ফাউন্ডেশন’ নামে একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান আছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিশাল অঙ্কের চাঁদা দিয়ে থাকে।

 

লিলিয়ান বেটনকোর্ট পরিবার  [ফ্রান্স]

সম্পদের পরিমাণ : ৪৪.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার

ইউরোপের সবচেয়ে ধনী নারী ছিলেন লিলিয়ান বেটনকোর্ট। ২০১৭ সালে লিলিয়ান মৃত্যুবরণ করেন। বর্তমানে তাঁর মেয়ে এবং পৌত্র ল’রিয়ালের ৩৩ শতাংশ শেয়ার দেখাশোনা করছেন। তাদের ল’রিয়াল কোম্পানির অধীনেই এনওয়াইএক্স, ম্যাবিলিন, ল্যানকম, গার্নিয়ার প্রসাধনী সামগ্রীর ব্র্যান্ডগুলো পরিচালিত হয়। প্রসাধনী ব্যবসায় তার রাজকীয় অবস্থান বিশ্বের যে কোনো প্রসাধনী ব্যবসায়ীকে চমকে দিতে বাধ্য। লিলিয়ান ও তার পরিবারের সম্পদের পরিমাণ ৪৪.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ল’রিয়েলের মালিক এ পরিবারটির মোট স্কোর ৩৯। তারা ধনী পরিবারের তালিকায় রয়েছে ৭ নম্বরে। ১৯০৭ সালে লিলিয়ানের বাবা স্কোইলারের হাতে ল’রিয়েলের গোড়াপত্তন ঘটে।

 

কক্স পরিবার  [আমেরিকা]

সম্পদের পরিমাণ : ৩৩.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার

৩৩.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পরিমাণ সম্পদের অধিকারী যুক্তরাষ্ট্রের কক্স পরিবারও রয়েছে বিশ্বসেরা ধনী পরিবারের তালিকায়। তাদের রয়েছে বিভিন্ন গণমাধ্যম ব্যবসা। এককথায় তারা মিডিয়া মুঘল। পরিবারটির আয়ের মূল উৎসও এ মিডিয়া। তাদের অন্যতম প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে অটোমোবাইল, কেবল টিভি এবং সংবাদপত্র প্রকাশনা। কক্স পরিবারের মালিকানাধীন কক্স মিডিয়া গ্রুপ ও কক্স কমিউনিকেশন যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম বৃহৎ গণমাধ্যম গোষ্ঠী। আর সব প্রতিষ্ঠানই পরিচালিত হয় কক্স এন্টারপ্রাইজের অধীনে। জেমস মিডলটন কক্স এর প্রতিষ্ঠাতা। ১৮৯৮ সালে তিনি একটি পত্রিকা প্রতিষ্ঠান কিনে নিয়ে সেটির নাম পরিবর্তন করে মিডিয়া ব্যবসা শুরু করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা