শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০০, বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের কঠোর সমালোচনা নিরাপত্তা পরিষদে

এনআরবি নিউজ, নিউইয়র্ক :
অনলাইন ভার্সন
রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের কঠোর সমালোচনা নিরাপত্তা পরিষদে

রাখাইনে রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর বর্বরতা অব্যাহত থাকায় দেশটির কঠোর সমালোচনা করেছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, চীন, ফ্রাঞ্চ, সুইডেন, নেদারল্যান্ড, পল্যান্ড, বলিভিয়াসহ ১২টি দেশ।

গতকাল মঙ্গলবার সকাল সোয়া ১০টা থেকে বেলা দেড়টা পর্যন্ত নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দফতরে রোহিঙ্গা ইস্যুতে নিরাপত্তা পরিষদের উম্মুক্ত আলোচনায় এ সমালোচনা করেন দেশগুলোর স্থায়ী প্রতিনিধিরা।

মিয়ানমার সরকার অস্বীকার করলেও প্রাণ বাঁচাতে এখনও রোহিঙ্গারা পালিয়ে বাংলাদেশে আসছেন বলে উল্লেখ করেন সকলেই। সভাপতিত্ব করেন কুয়েতের রাষ্ট্রদূত শেখ সাবাহ খালিদ আল হামাদ।

এ আলোচনার সূচনা ঘটান জাতিসংঘের উদ্বাস্তু বিষয়ক হাই কমিশনার ফিলিপ্পো গ্র্যান্দি সুইজারল্যান্ডের জেনেভা থেকে ভিডিও কনফারেন্সে মিয়ানমারে রাখাইন সম্প্রদায়ের নিরাপদ জীবনযাপনের লক্ষ্যে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব উত্থাপন করেছেন। গত সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে রোহিঙ্গা ইস্যুতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যের প্রতিধ্বনি ঘটিয়ে ফিলিপ্পো গ্র্যান্দি বলেন, ‘মিয়ানমার থেকে সৃষ্ট এ সংকটের সমাধান মিয়ানমারকেই করতে হবে’। এ বক্তব্যের মধ্য দিয়ে গ্র্যান্দি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যেরই প্রতিধ্বনি ঘটালেন। গত সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনের বক্তব্যে শেখ হাসিনা এ কথা বলেছিলেন।

গত ৬ মাসে ৬ লাখ ৮৮ হাজারেরও অধিক রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশ আশ্রয় দেয়ার প্রসঙ্গ উল্লেখ করে গ্র্যান্দি বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, শরণার্থীদের নিরাপদে নিজ আবাস ভূমিতে প্রত্যাবর্তনে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আন্তরিক অর্থে সোচ্চার হওয়া দরকার। 
জাতিসংঘের রাজনীতি বিষয়ক সহকারি মহাসচিব মিরোস্ল্যাভ জেনকা ৩টি পয়েন্ট উল্লেখ করেছেন।
১. রাখাইন প্রদেশে দ্বন্দ্ব-সংঘাতের অবসান ঘটিয়ে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি ঘটাতে হবে। 

২. রাখাইনের বর্তমান অবস্থা কি তা জাতিসংঘের পক্ষে এখনও জানা সম্ভব হয়নি। কারণ, সেই প্রদেশে জাতিসংঘের লোকজন, মিডিয়া এবং স্বেচ্ছাসেবকরা এখনও অবাধে ঢুকতে পারছেন না। এমন অবস্থার অবসান দরকার।

এবং ৩. নিজ আবাসস্থলে নিরাপদে ফিরে স্বাভাবিক জীবন-যাপনের গ্যারান্টি দিতে হবে মিয়ানমারকে। 

মিরোস্ল্যাভ বলেন, ইতিমধ্যেই ঘটে যাওয়া নৃশংসতার অনেক ঘটনাই ধামাচাপা দেয়ার অপচেষ্টা করা হচ্ছে। এখনো যারা পৈত্রিক ভিটেমাটি আঁকড়ে রাখার চেষ্টায় রয়েছেন, সেই রোহিঙ্গারা কী ধরনের হুমকি-ধামকি সহ্য করছেন, সেটিও খতিয়ে দেখার অবকাশ রয়েছে। কারণ, রাখাইন প্রদেশ থেকে এখনো রোহিঙ্গারা ভিটে-মাটির মায়া ত্যাগ করতে বাধ্য হচ্ছেন বাঁচার প্রয়োজনে। 

যুক্তরাষ্ট্রের স্থায়ী প্রতিনিধি নিকি হ্যালি, যুক্তরাজ্যের প্রতিনিধি মার্ক ফিল্ড, রাশিয়া ফেডারেশনের সার্জেই লেভরব, পোল্যান্ডের এন্ড্রেজেজ ডুডা, কাজাকিস্তানের নূরসুলতান নজরবায়েভ, সুইডেন, ফ্রাঞ্চের স্থায়ী প্রতিনিধিরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, পরিস্থিতির ভয়াবহতা অনুধাবন করে দ্রুত এর অবসান ঘটাতে সকলকে আন্তরিক অর্থে কাজ করতে হবে। 

নিকি হ্যালি অত্যন্ত জোরালোভাবে গ্রেফতারকৃত দুই সাংবাদিকের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানান এবং মিয়ানমারে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার আহ্বান জানান। সাংবাদিকরা স্বাধীনভাবে দায়িত্ব পালনের সুযোগ না পাওয়া পর্যন্ত রাখাইন প্রদেশের প্রকৃত চিত্র জানা কারো পক্ষেই সম্ভব হবে না বলে মন্তব্য করেন নিকি হ্যালির সাথে বৃটেনের প্রতিনিধিও।

সকলেই কফি আনান কমিশনের পূর্ণ বাস্তবায়ন চান। এছাড়াও হিউম্যান রাইটস কাউন্সিলের লোকজনকে সরেজমিনে অবাধে প্রবেশাধিকার দেয়ার কথা বলেন সকলে। উল্লেখ্য, সামনের মাসেই এই কাউন্সিল রাখাইন পরিস্থিতির আলোকে একটি রিপোর্ট দেবে জাতিসংঘে।
 
বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন বলেছেন, মিয়ানমার সরকার দুটি অভ্যর্থনা কেন্দ্র খুলেছে এবং শিবিরও স্থাপন করেছে। কিন্তু কার্যত কিছুই রোহিঙ্গাদের দৃষ্টি আকর্ষণে সক্ষম হচ্ছে না। রোহিঙ্গারা নাগরিক অধিকারসহ নিরাপদে নিজ পৈত্রিক আবাসে ফিরে চাষাবাদ করতে চায়। অবাধে চলাফেরা ও সভা-সমিতি করার অধিকার চায়। এগুলো মৌলিক অধিকার বিধায় বিশ্বসভাকে তা বিবেচনা করতে হবে। রাষ্ট্রদূত মাসুদ বলেন, নিরাপত্তা পরিষদ খুবই গুরুত্বের সাথে গ্রহণ করেই এ আলোচনার পর শুধুমাত্র সদস্যদের জন্য আরেকটি রুদ্ধদ্বার বৈঠক করছে। সেখান থেকেই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের সিদ্ধান্ত আসবে বলে আশা করছি। 

বাংলাদেশ সবসময় নিকট প্রতিবেশী হিসেবে মিয়ানমারের সাথে বন্ধুত্বসুলভ সম্পর্ক অব্যাহত রাখতে বদ্ধ পরিকর বলে উল্লেখ করেন রাষ্ট্রদূত মাসুদ।

রয়টার্সের দুই সাংবাদিকের মুক্তির প্রসঙ্গ প্রায় সকলের বক্তব্যে এলেও মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূত কিয়াও টিন সে তথ্য অস্বীকার করে বলেন, কোন সাংবাদিক অপহৃত হওয়ার তথ্য মিয়ানমার সরকারের জানা নেই। মিয়ানমার রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে ইতিমধ্যেই বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে বলেও দাবি করেন এই রাষ্ট্রদূত। 

জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে স্বেচ্ছায়, নিরাপদে ও সম্মানজনক প্রত্যাবাসনের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা পরিষদ অব্যাহত ভূমিকা পালন করবে বলে বাংলাদেশ আশা প্রকাশ করেছে। 

যুক্তরাজ্যসহ বেশ কিছু সদস্য রাষ্ট্রের অনুরোধে নিরাপত্তা পরিষদে কুয়েতের সভাপতিত্বে মিয়ানমারের উপর এ বছরের প্রথম উন্মুক্ত সভা ১৩ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার সকালে অনুষ্ঠিত হয়।

রাষ্ট্রদূত মাসুদ রোহিঙ্গাদের স্বেচ্ছায়, নিরাপদে ও সম্মানজনক প্রত্যাবাসনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কর্মকাণ্ড তুলে ধরেন। 

এ সময় প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য উদ্ধৃত করে রাষ্ট্রদূত মাসুদও বলেন, “এই সংকটের শিকড় মিয়ানমারে এবং এর সমাধানও মিয়ানমারে নিহিত”।

দুঃস্থ রোহিঙ্গাদের মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সহযোগিতার বিষয়টি স্মরণ করেন বাংলাদেশের এই কূটনীতিক। তিনি আশা প্রকাশ করেন যে, জাতিসংঘ মহাসচিবের মিয়ানমার বিষয়ক বিশেষ দূত শিগগিরই নিয়োগ করা হবে এবং তাঁর মাধ্যমে মিয়ানমার সরকারের সাথে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সহযোগিতার ক্ষেত্র আরও সম্প্রসারিত হবে।

সভায় নিরাপত্তা পরিষদের ১৫ সদস্য রাষ্ট্রের সকলেই প্রায় ৭ লক্ষ বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের সাময়িক আশ্রয় দেবার জন্য বাংলাদেশ সরকারের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তারা প্রত্যাবাসনের বিষয়ে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে সম্প্রতি স্বাক্ষরিত দ্বি-পাক্ষিক চুক্তির বিষয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন। এছাড়াও তারা রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের লক্ষ্যে মিয়ানমারে প্রয়োজনীয় সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টিতে মিয়ানমারকে সহযোগিতার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আহ্বান জানান। 

পরিষদের কতিপয় সদস্য কফি আনান কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নে মিয়ানমারের অঙ্গীকারের কথা স্মরণ করিয়ে দেন এবং রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব ফিরিয়ে দেয়াসহ অন্যান্য অঙ্গীকার বাস্তবায়নে বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ নেবার জন্য মিয়ানমার কর্তৃপক্ষকে আহ্বান জানান। 
উত্তর রাখাইন রাজ্যের রোহিঙ্গা গ্রামসমূহে গণ কবর উদ্ধার, বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ও ইচ্ছাকৃতভাবে দুর্ভিক্ষ পরিস্থিতি তৈরির খবরে নিরাপত্তা পরিষদের বেশ কিছু সদস্য গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে। এজন্য দায়ী ব্যক্তিদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা ও দুর্গত রোহিঙ্গাদের কাছে নির্বিঘ্নে মানবিক সাহায্য পৌঁছানোর জন্য তারা মিয়ানমার কর্তৃপক্ষকে আহ্বান জানান।

বিডি-প্রতিদিন/১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
‌‘ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ তৈরিতে সবাইকে একটু ছাড় দিতে হবে’
‌‘ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ তৈরিতে সবাইকে একটু ছাড় দিতে হবে’
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
রেড অ্যালার্ট চেয়েছি বিদেশে পলাতক মালিকদের ধরতে
রেড অ্যালার্ট চেয়েছি বিদেশে পলাতক মালিকদের ধরতে
চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ
চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ মে)
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
জুলাই আন্দোলন শেষ হয়নি, বিরোধীশক্তি হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে : শফিকুল আলম
জুলাই আন্দোলন শেষ হয়নি, বিরোধীশক্তি হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে : শফিকুল আলম
সর্বশেষ খবর
তালাক ছাড়াই দ্বিতীয় সংসার, থানায় হেফাজতে দম্পতি
তালাক ছাড়াই দ্বিতীয় সংসার, থানায় হেফাজতে দম্পতি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আছিয়াকে ধর্ষণ ও হত্যা : পাঁচ দিনে ২৩ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ
আছিয়াকে ধর্ষণ ও হত্যা : পাঁচ দিনে ২৩ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে নকলমুক্ত এসএসসি পরীক্ষা, মেধা বিকাশে নতুন দৃষ্টান্ত
মুকসুদপুরে নকলমুক্ত এসএসসি পরীক্ষা, মেধা বিকাশে নতুন দৃষ্টান্ত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালিত
শেরপুরে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালিত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমাই রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি জহির, সম্পাদক প্রদীপ
লালমাই রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি জহির, সম্পাদক প্রদীপ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পুষ্পা’ ও ‘কেজিএফ’ এর ব্যবসা হওয়া নিয়ে মুখ মুখলেন নাগার্জুন
‘পুষ্পা’ ও ‘কেজিএফ’ এর ব্যবসা হওয়া নিয়ে মুখ মুখলেন নাগার্জুন

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

‌‘ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ তৈরিতে সবাইকে একটু ছাড় দিতে হবে’
‌‘ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ তৈরিতে সবাইকে একটু ছাড় দিতে হবে’

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পঞ্চগড় সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবু দাউদ, সম্পাদক মাহফুজুর রহমান
পঞ্চগড় সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবু দাউদ, সম্পাদক মাহফুজুর রহমান

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টরন্টোয় ঘাসফড়িং-এর সাহিত্য আড্ডা
টরন্টোয় ঘাসফড়িং-এর সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের সিইওর পদ ছাড়ছেন ওয়ারেন বাফেট
বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের সিইওর পদ ছাড়ছেন ওয়ারেন বাফেট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিডনি সেবার মান বাড়াতে ১,০০০ ডায়ালাইসিস মেশিন কিনবে সরকার: স্বাস্থ্য সচিব
কিডনি সেবার মান বাড়াতে ১,০০০ ডায়ালাইসিস মেশিন কিনবে সরকার: স্বাস্থ্য সচিব

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

দক্ষিণ লেবাননে একাধিক ইসরায়েলি ড্রোন হামলা
দক্ষিণ লেবাননে একাধিক ইসরায়েলি ড্রোন হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্য কিছু নিয়ে কথা বলতে চান না আনচেলত্তি
অন্য কিছু নিয়ে কথা বলতে চান না আনচেলত্তি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুশীলনে ফিরলেন বেলিংহ‍্যাম, ছিটকে গেলেন রদ্রিগো
অনুশীলনে ফিরলেন বেলিংহ‍্যাম, ছিটকে গেলেন রদ্রিগো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌরজগত অন্বেষণে রাশিয়াকে স্বাগত জানাবে নাসা
সৌরজগত অন্বেষণে রাশিয়াকে স্বাগত জানাবে নাসা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান দিনে একরকম, রাতে অন্যরকম; কেন বললেন মিকা সিং?
সালমান দিনে একরকম, রাতে অন্যরকম; কেন বললেন মিকা সিং?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাংবাদিকদের সুরক্ষা নিশ্চিতে আসুন ঐক্যবদ্ধ হই : তারেক রহমান
সাংবাদিকদের সুরক্ষা নিশ্চিতে আসুন ঐক্যবদ্ধ হই : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি রিয়াদের বাতাসে, ঢাকায় পরিস্থিতি কী?
ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি রিয়াদের বাতাসে, ঢাকায় পরিস্থিতি কী?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বড় জয় পেল মায়ামি
বড় জয় পেল মায়ামি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেড অ্যালার্ট চেয়েছি বিদেশে পলাতক মালিকদের ধরতে
রেড অ্যালার্ট চেয়েছি বিদেশে পলাতক মালিকদের ধরতে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত
ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত
ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম
ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল
কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’
‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত
নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প
পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ
৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম
সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম
আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত
আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু
বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ
রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা
সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘস্থায়ী হলে সমস্যা বাড়ে: ফরহাদ
অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘস্থায়ী হলে সমস্যা বাড়ে: ফরহাদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ
চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আপাতত হার্ডলাইন নয়
আপাতত হার্ডলাইন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা
আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতি-মানুষ মুখোমুখি
হাতি-মানুষ মুখোমুখি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি
বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে
গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র
ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ইভিএমে এখনো জটিলতা
ইভিএমে এখনো জটিলতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি
আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে

রকমারি

পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!
বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!

পেছনের পৃষ্ঠা

যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা
যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা

দেশগ্রাম

ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা
অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন
ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়
বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য
লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

কাতার সফরে সেনাপ্রধান
কাতার সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার নির্বাচন চায় না
সরকার নির্বাচন চায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু
নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু

খবর

সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা
সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত
ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার
ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে
দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে আজ পদযাত্রা
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে আজ পদযাত্রা

খবর