শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০০, বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের কঠোর সমালোচনা নিরাপত্তা পরিষদে

এনআরবি নিউজ, নিউইয়র্ক :
অনলাইন ভার্সন
রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের কঠোর সমালোচনা নিরাপত্তা পরিষদে

রাখাইনে রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর বর্বরতা অব্যাহত থাকায় দেশটির কঠোর সমালোচনা করেছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, চীন, ফ্রাঞ্চ, সুইডেন, নেদারল্যান্ড, পল্যান্ড, বলিভিয়াসহ ১২টি দেশ।

গতকাল মঙ্গলবার সকাল সোয়া ১০টা থেকে বেলা দেড়টা পর্যন্ত নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দফতরে রোহিঙ্গা ইস্যুতে নিরাপত্তা পরিষদের উম্মুক্ত আলোচনায় এ সমালোচনা করেন দেশগুলোর স্থায়ী প্রতিনিধিরা।

মিয়ানমার সরকার অস্বীকার করলেও প্রাণ বাঁচাতে এখনও রোহিঙ্গারা পালিয়ে বাংলাদেশে আসছেন বলে উল্লেখ করেন সকলেই। সভাপতিত্ব করেন কুয়েতের রাষ্ট্রদূত শেখ সাবাহ খালিদ আল হামাদ।

এ আলোচনার সূচনা ঘটান জাতিসংঘের উদ্বাস্তু বিষয়ক হাই কমিশনার ফিলিপ্পো গ্র্যান্দি সুইজারল্যান্ডের জেনেভা থেকে ভিডিও কনফারেন্সে মিয়ানমারে রাখাইন সম্প্রদায়ের নিরাপদ জীবনযাপনের লক্ষ্যে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব উত্থাপন করেছেন। গত সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে রোহিঙ্গা ইস্যুতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যের প্রতিধ্বনি ঘটিয়ে ফিলিপ্পো গ্র্যান্দি বলেন, ‘মিয়ানমার থেকে সৃষ্ট এ সংকটের সমাধান মিয়ানমারকেই করতে হবে’। এ বক্তব্যের মধ্য দিয়ে গ্র্যান্দি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যেরই প্রতিধ্বনি ঘটালেন। গত সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনের বক্তব্যে শেখ হাসিনা এ কথা বলেছিলেন।

গত ৬ মাসে ৬ লাখ ৮৮ হাজারেরও অধিক রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশ আশ্রয় দেয়ার প্রসঙ্গ উল্লেখ করে গ্র্যান্দি বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, শরণার্থীদের নিরাপদে নিজ আবাস ভূমিতে প্রত্যাবর্তনে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আন্তরিক অর্থে সোচ্চার হওয়া দরকার। 
জাতিসংঘের রাজনীতি বিষয়ক সহকারি মহাসচিব মিরোস্ল্যাভ জেনকা ৩টি পয়েন্ট উল্লেখ করেছেন।
১. রাখাইন প্রদেশে দ্বন্দ্ব-সংঘাতের অবসান ঘটিয়ে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি ঘটাতে হবে। 

২. রাখাইনের বর্তমান অবস্থা কি তা জাতিসংঘের পক্ষে এখনও জানা সম্ভব হয়নি। কারণ, সেই প্রদেশে জাতিসংঘের লোকজন, মিডিয়া এবং স্বেচ্ছাসেবকরা এখনও অবাধে ঢুকতে পারছেন না। এমন অবস্থার অবসান দরকার।

এবং ৩. নিজ আবাসস্থলে নিরাপদে ফিরে স্বাভাবিক জীবন-যাপনের গ্যারান্টি দিতে হবে মিয়ানমারকে। 

মিরোস্ল্যাভ বলেন, ইতিমধ্যেই ঘটে যাওয়া নৃশংসতার অনেক ঘটনাই ধামাচাপা দেয়ার অপচেষ্টা করা হচ্ছে। এখনো যারা পৈত্রিক ভিটেমাটি আঁকড়ে রাখার চেষ্টায় রয়েছেন, সেই রোহিঙ্গারা কী ধরনের হুমকি-ধামকি সহ্য করছেন, সেটিও খতিয়ে দেখার অবকাশ রয়েছে। কারণ, রাখাইন প্রদেশ থেকে এখনো রোহিঙ্গারা ভিটে-মাটির মায়া ত্যাগ করতে বাধ্য হচ্ছেন বাঁচার প্রয়োজনে। 

যুক্তরাষ্ট্রের স্থায়ী প্রতিনিধি নিকি হ্যালি, যুক্তরাজ্যের প্রতিনিধি মার্ক ফিল্ড, রাশিয়া ফেডারেশনের সার্জেই লেভরব, পোল্যান্ডের এন্ড্রেজেজ ডুডা, কাজাকিস্তানের নূরসুলতান নজরবায়েভ, সুইডেন, ফ্রাঞ্চের স্থায়ী প্রতিনিধিরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, পরিস্থিতির ভয়াবহতা অনুধাবন করে দ্রুত এর অবসান ঘটাতে সকলকে আন্তরিক অর্থে কাজ করতে হবে। 

নিকি হ্যালি অত্যন্ত জোরালোভাবে গ্রেফতারকৃত দুই সাংবাদিকের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানান এবং মিয়ানমারে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার আহ্বান জানান। সাংবাদিকরা স্বাধীনভাবে দায়িত্ব পালনের সুযোগ না পাওয়া পর্যন্ত রাখাইন প্রদেশের প্রকৃত চিত্র জানা কারো পক্ষেই সম্ভব হবে না বলে মন্তব্য করেন নিকি হ্যালির সাথে বৃটেনের প্রতিনিধিও।

সকলেই কফি আনান কমিশনের পূর্ণ বাস্তবায়ন চান। এছাড়াও হিউম্যান রাইটস কাউন্সিলের লোকজনকে সরেজমিনে অবাধে প্রবেশাধিকার দেয়ার কথা বলেন সকলে। উল্লেখ্য, সামনের মাসেই এই কাউন্সিল রাখাইন পরিস্থিতির আলোকে একটি রিপোর্ট দেবে জাতিসংঘে।
 
বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন বলেছেন, মিয়ানমার সরকার দুটি অভ্যর্থনা কেন্দ্র খুলেছে এবং শিবিরও স্থাপন করেছে। কিন্তু কার্যত কিছুই রোহিঙ্গাদের দৃষ্টি আকর্ষণে সক্ষম হচ্ছে না। রোহিঙ্গারা নাগরিক অধিকারসহ নিরাপদে নিজ পৈত্রিক আবাসে ফিরে চাষাবাদ করতে চায়। অবাধে চলাফেরা ও সভা-সমিতি করার অধিকার চায়। এগুলো মৌলিক অধিকার বিধায় বিশ্বসভাকে তা বিবেচনা করতে হবে। রাষ্ট্রদূত মাসুদ বলেন, নিরাপত্তা পরিষদ খুবই গুরুত্বের সাথে গ্রহণ করেই এ আলোচনার পর শুধুমাত্র সদস্যদের জন্য আরেকটি রুদ্ধদ্বার বৈঠক করছে। সেখান থেকেই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের সিদ্ধান্ত আসবে বলে আশা করছি। 

বাংলাদেশ সবসময় নিকট প্রতিবেশী হিসেবে মিয়ানমারের সাথে বন্ধুত্বসুলভ সম্পর্ক অব্যাহত রাখতে বদ্ধ পরিকর বলে উল্লেখ করেন রাষ্ট্রদূত মাসুদ।

রয়টার্সের দুই সাংবাদিকের মুক্তির প্রসঙ্গ প্রায় সকলের বক্তব্যে এলেও মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূত কিয়াও টিন সে তথ্য অস্বীকার করে বলেন, কোন সাংবাদিক অপহৃত হওয়ার তথ্য মিয়ানমার সরকারের জানা নেই। মিয়ানমার রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে ইতিমধ্যেই বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে বলেও দাবি করেন এই রাষ্ট্রদূত। 

জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে স্বেচ্ছায়, নিরাপদে ও সম্মানজনক প্রত্যাবাসনের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা পরিষদ অব্যাহত ভূমিকা পালন করবে বলে বাংলাদেশ আশা প্রকাশ করেছে। 

যুক্তরাজ্যসহ বেশ কিছু সদস্য রাষ্ট্রের অনুরোধে নিরাপত্তা পরিষদে কুয়েতের সভাপতিত্বে মিয়ানমারের উপর এ বছরের প্রথম উন্মুক্ত সভা ১৩ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার সকালে অনুষ্ঠিত হয়।

রাষ্ট্রদূত মাসুদ রোহিঙ্গাদের স্বেচ্ছায়, নিরাপদে ও সম্মানজনক প্রত্যাবাসনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কর্মকাণ্ড তুলে ধরেন। 

এ সময় প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য উদ্ধৃত করে রাষ্ট্রদূত মাসুদও বলেন, “এই সংকটের শিকড় মিয়ানমারে এবং এর সমাধানও মিয়ানমারে নিহিত”।

দুঃস্থ রোহিঙ্গাদের মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সহযোগিতার বিষয়টি স্মরণ করেন বাংলাদেশের এই কূটনীতিক। তিনি আশা প্রকাশ করেন যে, জাতিসংঘ মহাসচিবের মিয়ানমার বিষয়ক বিশেষ দূত শিগগিরই নিয়োগ করা হবে এবং তাঁর মাধ্যমে মিয়ানমার সরকারের সাথে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সহযোগিতার ক্ষেত্র আরও সম্প্রসারিত হবে।

সভায় নিরাপত্তা পরিষদের ১৫ সদস্য রাষ্ট্রের সকলেই প্রায় ৭ লক্ষ বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের সাময়িক আশ্রয় দেবার জন্য বাংলাদেশ সরকারের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তারা প্রত্যাবাসনের বিষয়ে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে সম্প্রতি স্বাক্ষরিত দ্বি-পাক্ষিক চুক্তির বিষয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন। এছাড়াও তারা রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের লক্ষ্যে মিয়ানমারে প্রয়োজনীয় সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টিতে মিয়ানমারকে সহযোগিতার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আহ্বান জানান। 

পরিষদের কতিপয় সদস্য কফি আনান কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নে মিয়ানমারের অঙ্গীকারের কথা স্মরণ করিয়ে দেন এবং রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব ফিরিয়ে দেয়াসহ অন্যান্য অঙ্গীকার বাস্তবায়নে বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ নেবার জন্য মিয়ানমার কর্তৃপক্ষকে আহ্বান জানান। 
উত্তর রাখাইন রাজ্যের রোহিঙ্গা গ্রামসমূহে গণ কবর উদ্ধার, বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ও ইচ্ছাকৃতভাবে দুর্ভিক্ষ পরিস্থিতি তৈরির খবরে নিরাপত্তা পরিষদের বেশ কিছু সদস্য গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে। এজন্য দায়ী ব্যক্তিদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা ও দুর্গত রোহিঙ্গাদের কাছে নির্বিঘ্নে মানবিক সাহায্য পৌঁছানোর জন্য তারা মিয়ানমার কর্তৃপক্ষকে আহ্বান জানান।

বিডি-প্রতিদিন/১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
মাঝ আকাশে যাত্রী অসুস্থ, ইস্তাম্বুলে বিমানের লন্ডনগামী ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে যাত্রী অসুস্থ, ইস্তাম্বুলে বিমানের লন্ডনগামী ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
সেপ্টেম্বরে ৩ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
সেপ্টেম্বরে ৩ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
৩১ অক্টোবর পর্যন্ত যারা ভোটার হবেন, তারা ভোট দিতে পারবেন
৩১ অক্টোবর পর্যন্ত যারা ভোটার হবেন, তারা ভোট দিতে পারবেন
সাবেক সিইসি রকিবউদ্দীন, ৯ কমিশনার ও ২ সচিবের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক সিইসি রকিবউদ্দীন, ৯ কমিশনার ও ২ সচিবের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে ইসি
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে ইসি
জুলাই শহিদের তালিকা থেকে ৮ জনের নাম বাতিল করে গেজেট প্রকাশ
জুলাই শহিদের তালিকা থেকে ৮ জনের নাম বাতিল করে গেজেট প্রকাশ
‘বিএনপি সর্বোচ্চ আন্তরিকতা দিয়ে গুমের শিকার ভুক্তভোগীদের পাশে দাঁড়াবে’
‘বিএনপি সর্বোচ্চ আন্তরিকতা দিয়ে গুমের শিকার ভুক্তভোগীদের পাশে দাঁড়াবে’
আগামী নির্বাচনের আগে দুর্নীতি দূর করব : বাণিজ্য উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনের আগে দুর্নীতি দূর করব : বাণিজ্য উপদেষ্টা
দুদকের মামলায় কারাগারে কলিমউল্লাহ
দুদকের মামলায় কারাগারে কলিমউল্লাহ
‘উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্ত ৭৮ শতাংশ বাস্তবায়ন হয়েছে’
‘উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্ত ৭৮ শতাংশ বাস্তবায়ন হয়েছে’
সেনাবাহিনী ও টার্কিস এয়ারলাইন্সের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
সেনাবাহিনী ও টার্কিস এয়ারলাইন্সের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
সত্যিই কি ‘সাইয়ারা’ ছবির গল্পের শেষটা চ্যাটজিপিটি দিয়ে লেখা?
সত্যিই কি ‘সাইয়ারা’ ছবির গল্পের শেষটা চ্যাটজিপিটি দিয়ে লেখা?

এই মাত্র | শোবিজ

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপ : ভারতের শেয়ারবাজারে বিশাল ধস, নামবে জিডিপিও!
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপ : ভারতের শেয়ারবাজারে বিশাল ধস, নামবে জিডিপিও!

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়াসহ তিন ভেন্যুতে এনসিএল টি-টোয়েন্টির ম্যাচ
বগুড়াসহ তিন ভেন্যুতে এনসিএল টি-টোয়েন্টির ম্যাচ

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিতে তথ্য চেয়েছে মাউশি
এসএসসি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিতে তথ্য চেয়েছে মাউশি

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাঝ আকাশে যাত্রী অসুস্থ, ইস্তাম্বুলে বিমানের লন্ডনগামী ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে যাত্রী অসুস্থ, ইস্তাম্বুলে বিমানের লন্ডনগামী ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের কর্পোরেট কাভারেজ প্রধান ফারিয়া কবির
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের কর্পোরেট কাভারেজ প্রধান ফারিয়া কবির

৩৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাজীপুরে এক সাংবাদিককে হত্যা
গাজীপুরে এক সাংবাদিককে হত্যা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃক্ষরোপণে জাতীয় পুরস্কার পেল বিএমডিএ
বৃক্ষরোপণে জাতীয় পুরস্কার পেল বিএমডিএ

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

এ বছরের সবচেয়ে দর্শনীয় উল্কাবৃষ্টি ‘পারসিডস’ দেখা যাবে আগামী সপ্তাহে
এ বছরের সবচেয়ে দর্শনীয় উল্কাবৃষ্টি ‘পারসিডস’ দেখা যাবে আগামী সপ্তাহে

৫৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০০০ কোটি টাকার হিট প্রকল্পে ভয়াবহ অনিয়মের অভিযোগ শাবি শিক্ষকদের
৪০০০ কোটি টাকার হিট প্রকল্পে ভয়াবহ অনিয়মের অভিযোগ শাবি শিক্ষকদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেমিকন্ডাক্টরে ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
সেমিকন্ডাক্টরে ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেপ্টেম্বরে ৩ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
সেপ্টেম্বরে ৩ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজার আগেই নির্বাচনি ট্রেন নির্ধারিত স্টেশনে পৌঁছাবে : প্রিন্স
রোজার আগেই নির্বাচনি ট্রেন নির্ধারিত স্টেশনে পৌঁছাবে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ
ঝিনাইদহে স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফিলিস্তিনের পেলে’ সুলেমান ওবেইদকে গুলি করে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
‘ফিলিস্তিনের পেলে’ সুলেমান ওবেইদকে গুলি করে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ অক্টোবর পর্যন্ত যারা ভোটার হবেন, তারা ভোট দিতে পারবেন
৩১ অক্টোবর পর্যন্ত যারা ভোটার হবেন, তারা ভোট দিতে পারবেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে ২১টি স্বর্ণবারসহ যুবক আটক
চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে ২১টি স্বর্ণবারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেলকুচিতে বিএনপির বিজয় র‌্যালিতে জনতার ঢল
বেলকুচিতে বিএনপির বিজয় র‌্যালিতে জনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৭ সালে জাপানে আকাশে উড়বে বৈদ্যুতিক ‘এয়ার ট্যাক্সি’
২০২৭ সালে জাপানে আকাশে উড়বে বৈদ্যুতিক ‘এয়ার ট্যাক্সি’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি রকিবউদ্দীন, ৯ কমিশনার ও ২ সচিবের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক সিইসি রকিবউদ্দীন, ৯ কমিশনার ও ২ সচিবের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেবাচিমের দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনার প্রতিবাদে বরিশাল-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ
শেবাচিমের দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনার প্রতিবাদে বরিশাল-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ধরা ৪ ডাকাত
গোবিন্দগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ধরা ৪ ডাকাত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেলকুচিতে বিএনপির বিজয় র‌্যালিতে জনতার ঢল
বেলকুচিতে বিএনপির বিজয় র‌্যালিতে জনতার ঢল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার ভাঙনে নিঃস্ব শরীয়তপুরের শত শত পরিবার
পদ্মার ভাঙনে নিঃস্ব শরীয়তপুরের শত শত পরিবার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা করে ভ্যান ছিনতাই, গ্রেফতার ৩
হত্যা করে ভ্যান ছিনতাই, গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮ বিলিয়ন ডলার: বাংলাদেশ ব্যাংক
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮ বিলিয়ন ডলার: বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পীরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় চালক-হেলপার নিহত
পীরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় চালক-হেলপার নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের পর চীনের ওপরও অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ করতে চান ট্রাম্প
ভারতের পর চীনের ওপরও অতিরিক্ত শুল্ক আরোপ করতে চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন ৫ দিনের রিমান্ডে
মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন ৫ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ গ্রেফতার
ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল
ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের
ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ
গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ
২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল
রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব
এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার
সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে থানায় ঢুকে পুলিশকে হুমকি, জামায়াত নেতা গ্রেফতার
যশোরে থানায় ঢুকে পুলিশকে হুমকি, জামায়াত নেতা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের জরিমানা শুল্ক নিয়ে চাপের মধ্যেই রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি ভারতের
ট্রাম্পের জরিমানা শুল্ক নিয়ে চাপের মধ্যেই রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার
বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান

১৩ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

টি-টোয়েন্টি প্রথম বোলার হিসেবে রশিদের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টি প্রথম বোলার হিসেবে রশিদের বিশ্বরেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'সাগরের পাড়ে বসে গভীরভাবে ভাবতে চেয়েছি গণঅভ্যুত্থান ও নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধানের রূপরেখা নিয়ে'
'সাগরের পাড়ে বসে গভীরভাবে ভাবতে চেয়েছি গণঅভ্যুত্থান ও নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধানের রূপরেখা নিয়ে'

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাবাহিনী ও টার্কিস এয়ারলাইন্সের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
সেনাবাহিনী ও টার্কিস এয়ারলাইন্সের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা
বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮
ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস
এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ
যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল
ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেভাবে রাজনৈতিক মারপ্যাচে বিশ্বাসঘাতকতার শিকার গাজা
যেভাবে রাজনৈতিক মারপ্যাচে বিশ্বাসঘাতকতার শিকার গাজা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়েও পড়া হলো না রাফিয়ার
২৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়েও পড়া হলো না রাফিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ আগস্ট)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাদুঘরে অভ্যুত্থানের সকল কারাবন্দীর নাম সংরক্ষণ করা হবে: আসিফ নজরুল
জুলাই জাদুঘরে অভ্যুত্থানের সকল কারাবন্দীর নাম সংরক্ষণ করা হবে: আসিফ নজরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও যুক্তরাষ্ট্র সফরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান
আবারও যুক্তরাষ্ট্র সফরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে ইসি
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে ইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় কারাগারে কলিমউল্লাহ
দুদকের মামলায় কারাগারে কলিমউল্লাহ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থ পাচার মামলায় খালাস পেলেন জি কে শামীম
অর্থ পাচার মামলায় খালাস পেলেন জি কে শামীম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে সামরিক ঘাঁটিতে বন্দুকধারীর হামলা, জারি হলো লকডাউন
যুক্তরাষ্ট্রে সামরিক ঘাঁটিতে বন্দুকধারীর হামলা, জারি হলো লকডাউন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ

নগর জীবন

আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়
আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল
সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল

শোবিজ

ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি
ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

সম্পাদকীয়

ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল
ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর
তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর

শোবিজ

নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়
নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা
৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস
ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কজুড়ে হাটবাজার
সড়কজুড়ে হাটবাজার

রকমারি নগর পরিক্রমা

হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান
রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য
টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে
বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে

নগর জীবন

চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর
চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট
প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট

শোবিজ

সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব
সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব

শোবিজ

তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে
তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা
দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরানো গেল না তারের জঞ্জাল
সরানো গেল না তারের জঞ্জাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের
শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের

মাঠে ময়দানে

সাগরিকার ডাবলে বাংলাদেশের জয়
সাগরিকার ডাবলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন
ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন

নগর জীবন

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন

সম্পাদকীয়

সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি
সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি

দেশগ্রাম

২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ
২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ

দেশগ্রাম