শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১১, শুক্রবার, ১৩ মার্চ, ২০১৫

সংবাদ সম্মেলনে খালেদা জিয়া

\\\'হাসিনার কথা বিশ্বাস করা ছিল ভুল\\\'

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
\\\'হাসিনার কথা বিশ্বাস করা ছিল ভুল\\\'

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন, বিতর্কিত পঞ্চদশ সংশোধনীর আওতায় জাতীয় সংসদ নির্বাচনের নামে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি গণতন্ত্রকে হত্যা করা হয়েছিল। ওই নির্বাচনের প্রাক্কালে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষার জন্য এটা নিয়ম রক্ষার নির্বাচন। পরে ফের নির্বাচন দেওয়া হবে। যথারীতি তিনি প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছেন। তাদের প্রতিশ্রুতির কারণে তখন আমাদের আন্দোলন স্থগিত করা হয়েছিল। কিন্তু শেখ হাসিনার কথা বিশ্বাস করা যে ভুল ছিল তা পরে প্রমাণিত হয়েছে।

আজ শুক্রবার বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বর্তমান হরতাল-অবরোধ ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। তিপ্পান্ন দিন পর নিজের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সামনে এসে 'যৌক্তিক পরিণতিতে না পৌঁছানো পর্যন্ত' আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেন তিনি। ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের বর্ষপূর্তির দিন থেকে লাগাতার অবরোধ ডেকে গ্রেফতারি পরোয়ানা মাথায় নিয়ে গত দুই মাস ধরে এ কার্যালয়েই তিনি অবস্থান করছেন। বিকেল ৪টা ৪৭ মিনিটে খালেদা জিয়া সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য শুরু করেন।

বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, দেশে একটি রাজনৈতিক ও সাংবিধানিক সংকট চলছে। এ সংকটের স্রষ্টা আওয়ামী লীগ, আরও পরিষ্কার করে বললে শেখ হাসিনা। সুষ্ঠু নির্বাচনের কোনো সুযোগই তারা রাখেনি। তিনি বলেন, বর্তমান অগণতান্ত্রিক সরকার স্বেচ্ছাচারের মতো জাতির কাঁধে চেপে বসেছে। তারা মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। গণতন্ত্র নিয়ে কথা বলার অধিকার তাদের নেই। অনেক বিবাদের পর বাংলাদেশের সব রাজনৈতিক দল একমত হয়েছিল যে, কোন দলীয় সরকারের অধীনে অবাধ সুষ্ঠ নির্বাচন সম্ভব না। তত্বাবধায়কের অধীনে নির্বাচনে জাতীয় ঐক্যমত তৈরি হয়েছিল। এই ব্যবস্থার অধীনে কয়েকটি নির্বাচন হয়েছে। তত্ত্বাবধায়কের ভুল-ত্রুটি থাকলে তা ঐক্যমতের মাধ্যমে সমাধান সম্ভব ছিল। আওয়ামী লীগ এককভাবে তা বাতিল করে দলীয়ভাবে নির্বাচনের ব্যবস্থা করে। পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে গণতন্ত্রের সব পথ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। অনেক অপেক্ষা করে অবশেষে আমরা বাধ্য হয়ে হরতাল-অবরোধের কর্মসূচি দিয়েছি। এ সংকট 'যৌক্তিক পরিণতিতে না পৌঁছানো পর্যন্ত' আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।

তিনি বলেন, এই আন্দোলন কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে নয়। কোনো দলের বিরুদ্ধে নয়। এই আন্দোলন মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার। এই আন্দোলন ক্ষমতা দখলের জন্য নয়, শান্তিপূর্ণ সমৃদ্ধ দেশ গড়ার। আমরা বিশ্বাস করি, এই প্রক্রিয়ায় চললে খুব তাড়াতাড়ি আমরা সফলতায় পৌঁছাতে পারবো।

চলমান সহিংসতা নিয়ে আওয়ামী লীগের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, পূর্ণ নিরাপত্তা দেওয়ার কথা বলে তারা কিছু যানবাহন রাস্তায় নামায়। পেট্রোলবোমা মেরে নারী-শিশুদের হত্যা করা হয়েছে। আমরা এর নিন্দা জানাই। ত‍ারা তাদের ষড়যন্ত্রের নীল নকশা বাস্তবায়নে এগিয়ে চলেছে।

তিনি বলেন, বিরোধী দল-মতের শত শত নেতাকর্মীকে হত্যা, গুম করা হয়েছে। রাজনীতি করার স্বাধাবিক অধিকারটুকুও কেড়ে নেওয়া হয়। তারপরও একবছর অপেক্ষা করেছি। কারণ আমরা শান্তি ও সমঝোতায় বিশ্বাস করি। কিন্তু বর্তমান সরকার আমাদের সভা-সমাবেশের অধিকারও কেড়ে নিয়েছে। আইন-প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধিতে ব্যবহার করছে। শীর্ষস্থানীয়সহ সারাদেশে ১০ হাজার নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন চালানো হচ্ছে। রিজভীকে একের পর এক মিথ্যা মামলা দিয়ে দফায় দফায় রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন চালানো হচ্ছে। বিনা ভোটে ক্ষমতায় আসা সরকারের কাছে জনগণের ভোটের যে কোনো মূল্য নেই তারা তা প্রমাণ করেছে।

দলের যুগ্ম-মহাসচিব সালাহউদ্দিন আহমেদকে মুক্তি না দিলে পরিণতি ভালো হবে না বলে হুঁশিয়ার জানিয়ে খালেদা জিয়া বলেন, সালাহউদ্দিনকে গ্রেফতার করেও তিনদিনে তা স্বীকার করেনি। এখন পর্যন্ত তার কোনো খোঁজ নেই। মান্নার ক্ষেত্রেও সরকার নাটক সাজিয়ে পরে স্বীকার করেছে। এসবের পরিণতি ভাল হবে না।

বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেফতার করে বিচারের কোনো পদক্ষেপ নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, কোনো ঘটনা ঘটার সঙ্গে সঙ্গে শীর্ষস্থানীয় নেতাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হচ্ছে। য‍ার ফলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া ব্যাহত হচ্ছে। অথচ সরকারদলীয় চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা অস্ত্র নিয়ে সহিংসতা করার পরেও পার পেয়ে যাচ্ছে।

খালেদা আরও বলেন, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীদের দেখামাত্র গুলি করার বেআইনী নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এবং সন্ত্রাসীদের ধরিয়ে দেওয়ার নামে দলীয় লোকজনকে পুরস্কৃত করা হচ্ছে। দেশের জনগণের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ এমন সরকারের ক্ষমতায় থাকার কোনো অধিকার নেই।

গত ১১ ফেব্রুয়ারি থেকে গুলশান কার্যালয়ে প্রবেশে ‘কড়াকড়ি’ থাকলেও সংবাদ সম্মেলনের কারণে শুক্রবার দুপুরের পর থেকে সাংবাদিকদের গুলশান ২ নম্বর সেকশনের ৮৬ নম্বর সড়কে খালেদা জিয়ার ওই কার্যালয়ে ঢুকতে দেয় পুলিশ। গত ১৯ জানুয়ারি এই কার্যালয়েই খালেদা জিয়া সংবাদ সম্মেলনে এসেছিলেন।

বিডি-প্রতিদিন/১৩ মার্চ ২০১৫/ এস আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার
সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ আগস্ট)
সচিবালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক আজ
সচিবালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক আজ
হাসিনার সময়ে পুরো দেশটাই একটা জেলখানা ছিল: পরিবেশ উপদেষ্টা
হাসিনার সময়ে পুরো দেশটাই একটা জেলখানা ছিল: পরিবেশ উপদেষ্টা
জুলাই জাদুঘরে অভ্যুত্থানের সকল কারাবন্দীর নাম সংরক্ষণ করা হবে: আসিফ নজরুল
জুলাই জাদুঘরে অভ্যুত্থানের সকল কারাবন্দীর নাম সংরক্ষণ করা হবে: আসিফ নজরুল
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’
‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’
দেশের অর্থনীতি ধ্বংসপ্রায় অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
দেশের অর্থনীতি ধ্বংসপ্রায় অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সর্বশেষ খবর
রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল
রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল

এই মাত্র | রাজনীতি

সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার
সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বের দীর্ঘতম সাসপেনশন সেতু নির্মাণে চূড়ান্ত অনুমোদন দিল রোম
বিশ্বের দীর্ঘতম সাসপেনশন সেতু নির্মাণে চূড়ান্ত অনুমোদন দিল রোম

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝমাঠে শক্তি বাড়াতে সুইস মিডফিল্ডারকে দলে নিল এসি মিলান
মাঝমাঠে শক্তি বাড়াতে সুইস মিডফিল্ডারকে দলে নিল এসি মিলান

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে পিকআপ-ট্রাকের সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
রাজধানীতে পিকআপ-ট্রাকের সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আবারও ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস
আবারও ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ম্যাচসেরার পুরস্কার হিসেবে পেলেন ৫৫ কেজি আলু!
ম্যাচসেরার পুরস্কার হিসেবে পেলেন ৫৫ কেজি আলু!

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস
এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল
ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির দুই নেতা আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির দুই নেতা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে ১০৫ কোটি টাকার অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ
মহেশখালীতে ১০৫ কোটি টাকার অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল কর্মীকে হত্যা
পঞ্চগড়ে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল কর্মীকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদকবিরোধী অভিযানে দুই ব্যবসায়ীকে কারাদণ্ড
বগুড়ায় মাদকবিরোধী অভিযানে দুই ব্যবসায়ীকে কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসিহীন ম্যাচে মায়ামিকে জেতালেন ডি পল-সুয়ারেজরা
মেসিহীন ম্যাচে মায়ামিকে জেতালেন ডি পল-সুয়ারেজরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা
বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে তিনজনের প্রাণহানি
পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে তিনজনের প্রাণহানি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল
ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চুলের যত্নে অ্যালোভেরা
চুলের যত্নে অ্যালোভেরা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ওয়ানডে সিরিজেও হেটমায়ারকে পাচ্ছে না উইন্ডিজ
ওয়ানডে সিরিজেও হেটমায়ারকে পাচ্ছে না উইন্ডিজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতুলকে উৎসর্গ করে 'রকসল্ট' ব্যান্ডের প্রথম গান
রাতুলকে উৎসর্গ করে 'রকসল্ট' ব্যান্ডের প্রথম গান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়
আজ গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান

৩ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ
গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ আগস্ট)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক আজ
সচিবালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার
বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায় অনিশ্চয়তার মেঘ কাটবে
ব্যবসায় অনিশ্চয়তার মেঘ কাটবে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই ঘোষণাপত্রে যারা হতাশ হয়েছেন, তারা সারাজীবনই হতাশ : মির্জা ফখরুল
জুলাই ঘোষণাপত্রে যারা হতাশ হয়েছেন, তারা সারাজীবনই হতাশ : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম
আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'
'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের
ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন শতাধিক সাপ উদ্ধার করেছেন রাকিব
তিন শতাধিক সাপ উদ্ধার করেছেন রাকিব

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি
প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন
ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ
২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ
গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪
যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি
চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি
বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ
দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ
আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাজারে দেশি মাছের আকাল, আকাশছোঁয়া ইলিশের দাম
বাজারে দেশি মাছের আকাল, আকাশছোঁয়া ইলিশের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করেন না আলবানিজ
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করেন না আলবানিজ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক
ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ
যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ জানা গেল
এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ জানা গেল

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’
‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮
ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোটের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক শুক্রবার
১২ দলীয় জোটের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক শুক্রবার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ কূটনীতিকের ওপর ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদে হামলা, মস্কোর নিন্দা
রুশ কূটনীতিকের ওপর ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদে হামলা, মস্কোর নিন্দা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ

নগর জীবন

সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল
সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল

শোবিজ

ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি
ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়
আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

সম্পাদকীয়

ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল
ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর
তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর

শোবিজ

৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা
৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়
নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কজুড়ে হাটবাজার
সড়কজুড়ে হাটবাজার

রকমারি নগর পরিক্রমা

হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস
ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান
রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য
টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে
বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে

নগর জীবন

নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরানো গেল না তারের জঞ্জাল
সরানো গেল না তারের জঞ্জাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট
প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট

শোবিজ

তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে
তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর
চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর

পেছনের পৃষ্ঠা

শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের
শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের

মাঠে ময়দানে

সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব
সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব

শোবিজ

দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা
দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন

সম্পাদকীয়

সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি
সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি

দেশগ্রাম

ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন
ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন

নগর জীবন

২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ
২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ

দেশগ্রাম

বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু
বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু

খবর