শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১১, শুক্রবার, ১৩ মার্চ, ২০১৫

সংবাদ সম্মেলনে খালেদা জিয়া

\\\'হাসিনার কথা বিশ্বাস করা ছিল ভুল\\\'

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
\\\'হাসিনার কথা বিশ্বাস করা ছিল ভুল\\\'

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন, বিতর্কিত পঞ্চদশ সংশোধনীর আওতায় জাতীয় সংসদ নির্বাচনের নামে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি গণতন্ত্রকে হত্যা করা হয়েছিল। ওই নির্বাচনের প্রাক্কালে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষার জন্য এটা নিয়ম রক্ষার নির্বাচন। পরে ফের নির্বাচন দেওয়া হবে। যথারীতি তিনি প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছেন। তাদের প্রতিশ্রুতির কারণে তখন আমাদের আন্দোলন স্থগিত করা হয়েছিল। কিন্তু শেখ হাসিনার কথা বিশ্বাস করা যে ভুল ছিল তা পরে প্রমাণিত হয়েছে।

আজ শুক্রবার বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বর্তমান হরতাল-অবরোধ ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। তিপ্পান্ন দিন পর নিজের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সামনে এসে 'যৌক্তিক পরিণতিতে না পৌঁছানো পর্যন্ত' আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেন তিনি। ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের বর্ষপূর্তির দিন থেকে লাগাতার অবরোধ ডেকে গ্রেফতারি পরোয়ানা মাথায় নিয়ে গত দুই মাস ধরে এ কার্যালয়েই তিনি অবস্থান করছেন। বিকেল ৪টা ৪৭ মিনিটে খালেদা জিয়া সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য শুরু করেন।

বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, দেশে একটি রাজনৈতিক ও সাংবিধানিক সংকট চলছে। এ সংকটের স্রষ্টা আওয়ামী লীগ, আরও পরিষ্কার করে বললে শেখ হাসিনা। সুষ্ঠু নির্বাচনের কোনো সুযোগই তারা রাখেনি। তিনি বলেন, বর্তমান অগণতান্ত্রিক সরকার স্বেচ্ছাচারের মতো জাতির কাঁধে চেপে বসেছে। তারা মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। গণতন্ত্র নিয়ে কথা বলার অধিকার তাদের নেই। অনেক বিবাদের পর বাংলাদেশের সব রাজনৈতিক দল একমত হয়েছিল যে, কোন দলীয় সরকারের অধীনে অবাধ সুষ্ঠ নির্বাচন সম্ভব না। তত্বাবধায়কের অধীনে নির্বাচনে জাতীয় ঐক্যমত তৈরি হয়েছিল। এই ব্যবস্থার অধীনে কয়েকটি নির্বাচন হয়েছে। তত্ত্বাবধায়কের ভুল-ত্রুটি থাকলে তা ঐক্যমতের মাধ্যমে সমাধান সম্ভব ছিল। আওয়ামী লীগ এককভাবে তা বাতিল করে দলীয়ভাবে নির্বাচনের ব্যবস্থা করে। পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে গণতন্ত্রের সব পথ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। অনেক অপেক্ষা করে অবশেষে আমরা বাধ্য হয়ে হরতাল-অবরোধের কর্মসূচি দিয়েছি। এ সংকট 'যৌক্তিক পরিণতিতে না পৌঁছানো পর্যন্ত' আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।

তিনি বলেন, এই আন্দোলন কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে নয়। কোনো দলের বিরুদ্ধে নয়। এই আন্দোলন মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার। এই আন্দোলন ক্ষমতা দখলের জন্য নয়, শান্তিপূর্ণ সমৃদ্ধ দেশ গড়ার। আমরা বিশ্বাস করি, এই প্রক্রিয়ায় চললে খুব তাড়াতাড়ি আমরা সফলতায় পৌঁছাতে পারবো।

চলমান সহিংসতা নিয়ে আওয়ামী লীগের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, পূর্ণ নিরাপত্তা দেওয়ার কথা বলে তারা কিছু যানবাহন রাস্তায় নামায়। পেট্রোলবোমা মেরে নারী-শিশুদের হত্যা করা হয়েছে। আমরা এর নিন্দা জানাই। ত‍ারা তাদের ষড়যন্ত্রের নীল নকশা বাস্তবায়নে এগিয়ে চলেছে।

তিনি বলেন, বিরোধী দল-মতের শত শত নেতাকর্মীকে হত্যা, গুম করা হয়েছে। রাজনীতি করার স্বাধাবিক অধিকারটুকুও কেড়ে নেওয়া হয়। তারপরও একবছর অপেক্ষা করেছি। কারণ আমরা শান্তি ও সমঝোতায় বিশ্বাস করি। কিন্তু বর্তমান সরকার আমাদের সভা-সমাবেশের অধিকারও কেড়ে নিয়েছে। আইন-প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধিতে ব্যবহার করছে। শীর্ষস্থানীয়সহ সারাদেশে ১০ হাজার নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন চালানো হচ্ছে। রিজভীকে একের পর এক মিথ্যা মামলা দিয়ে দফায় দফায় রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন চালানো হচ্ছে। বিনা ভোটে ক্ষমতায় আসা সরকারের কাছে জনগণের ভোটের যে কোনো মূল্য নেই তারা তা প্রমাণ করেছে।

দলের যুগ্ম-মহাসচিব সালাহউদ্দিন আহমেদকে মুক্তি না দিলে পরিণতি ভালো হবে না বলে হুঁশিয়ার জানিয়ে খালেদা জিয়া বলেন, সালাহউদ্দিনকে গ্রেফতার করেও তিনদিনে তা স্বীকার করেনি। এখন পর্যন্ত তার কোনো খোঁজ নেই। মান্নার ক্ষেত্রেও সরকার নাটক সাজিয়ে পরে স্বীকার করেছে। এসবের পরিণতি ভাল হবে না।

বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেফতার করে বিচারের কোনো পদক্ষেপ নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, কোনো ঘটনা ঘটার সঙ্গে সঙ্গে শীর্ষস্থানীয় নেতাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হচ্ছে। য‍ার ফলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া ব্যাহত হচ্ছে। অথচ সরকারদলীয় চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা অস্ত্র নিয়ে সহিংসতা করার পরেও পার পেয়ে যাচ্ছে।

খালেদা আরও বলেন, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীদের দেখামাত্র গুলি করার বেআইনী নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এবং সন্ত্রাসীদের ধরিয়ে দেওয়ার নামে দলীয় লোকজনকে পুরস্কৃত করা হচ্ছে। দেশের জনগণের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ এমন সরকারের ক্ষমতায় থাকার কোনো অধিকার নেই।

গত ১১ ফেব্রুয়ারি থেকে গুলশান কার্যালয়ে প্রবেশে ‘কড়াকড়ি’ থাকলেও সংবাদ সম্মেলনের কারণে শুক্রবার দুপুরের পর থেকে সাংবাদিকদের গুলশান ২ নম্বর সেকশনের ৮৬ নম্বর সড়কে খালেদা জিয়ার ওই কার্যালয়ে ঢুকতে দেয় পুলিশ। গত ১৯ জানুয়ারি এই কার্যালয়েই খালেদা জিয়া সংবাদ সম্মেলনে এসেছিলেন।

বিডি-প্রতিদিন/১৩ মার্চ ২০১৫/ এস আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থানের ৬৫ হত্যাসহ ১১৩ মামলার তদন্তে সিআইডি
গণঅভ্যুত্থানের ৬৫ হত্যাসহ ১১৩ মামলার তদন্তে সিআইডি
এইচএসসির ফল প্রকাশ অক্টোবরের মাঝামাঝি
এইচএসসির ফল প্রকাশ অক্টোবরের মাঝামাঝি
প্রতিরক্ষা সচিবের ছবি ও দাপ্তরিক পরিচয় ব্যবহার করে প্রতারণা সম্পর্কে সতর্কীকরণ
প্রতিরক্ষা সচিবের ছবি ও দাপ্তরিক পরিচয় ব্যবহার করে প্রতারণা সম্পর্কে সতর্কীকরণ
সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড অফিসের মাধ্যমে ২২৯৭ মামলায় আইনি সহায়তা
সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড অফিসের মাধ্যমে ২২৯৭ মামলায় আইনি সহায়তা
‘ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনই রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহায়ক হবে’
‘ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনই রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহায়ক হবে’
বাংলাদেশ-ওমানের মধ্যে কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ-ওমানের মধ্যে কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সমঝোতা স্মারক সই
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশ : শিক্ষা উপদেষ্টা
বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশ : শিক্ষা উপদেষ্টা
দুর্গাপূজায় সারাদেশে র‍্যাবের ২৮১ টহলদল মোতায়েন
দুর্গাপূজায় সারাদেশে র‍্যাবের ২৮১ টহলদল মোতায়েন
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
এশিয়া কাপ থেকে তো বিদায়, এখন টাইগারদের সামনে কী?
এশিয়া কাপ থেকে তো বিদায়, এখন টাইগারদের সামনে কী?

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ভালোবেসে বিয়ে, ভাড়া বাসায় নববধূর লাশ রেখে স্বামী পলাতক
ভালোবেসে বিয়ে, ভাড়া বাসায় নববধূর লাশ রেখে স্বামী পলাতক

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উল্লাপাড়ায় দু:স্থ সনাতন ধর্মাবলম্বী নারীদের মাঝে শাড়ী বিতরণ
উল্লাপাড়ায় দু:স্থ সনাতন ধর্মাবলম্বী নারীদের মাঝে শাড়ী বিতরণ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ নির্বাচন রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহায়ক: উপদেষ্টা
ঐক্যবদ্ধ নির্বাচন রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহায়ক: উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণঅভ্যুত্থানের ৬৫ হত্যাসহ ১১৩ মামলার তদন্তে সিআইডি
গণঅভ্যুত্থানের ৬৫ হত্যাসহ ১১৩ মামলার তদন্তে সিআইডি

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে বৃদ্ধের কঙ্কাল উদ্ধার
নাসিরনগরে বৃদ্ধের কঙ্কাল উদ্ধার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর সবুজবাগ থেকে ককটেলসহ দুইজন গ্রেফতার
রাজধানীর সবুজবাগ থেকে ককটেলসহ দুইজন গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

এইচএসসির ফল প্রকাশ অক্টোবরের মাঝামাঝি
এইচএসসির ফল প্রকাশ অক্টোবরের মাঝামাঝি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে: দুলু
আওয়ামী লীগের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে: দুলু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে যুব উন্নয়নের ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে যুব উন্নয়নের ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!
উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছুটির আগেই ক্যাম্পাস ছেড়েছেন রাবির অধিকাংশ শিক্ষার্থী
ছুটির আগেই ক্যাম্পাস ছেড়েছেন রাবির অধিকাংশ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাদা বামনের পেটে গায়েব প্লুটোর মতো এক গ্রহ
সাদা বামনের পেটে গায়েব প্লুটোর মতো এক গ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলকাতায় এসে তৃণমূলের কটাক্ষের শিকার অমিত শাহ
কলকাতায় এসে তৃণমূলের কটাক্ষের শিকার অমিত শাহ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিরক্ষা সচিবের ছবি ও দাপ্তরিক পরিচয় ব্যবহার করে প্রতারণা সম্পর্কে সতর্কীকরণ
প্রতিরক্ষা সচিবের ছবি ও দাপ্তরিক পরিচয় ব্যবহার করে প্রতারণা সম্পর্কে সতর্কীকরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড অফিসের মাধ্যমে ২২৯৭ মামলায় আইনি সহায়তা
সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড অফিসের মাধ্যমে ২২৯৭ মামলায় আইনি সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনও থমথমে লাদাখ, চলছে ধরপাকড়
এখনও থমথমে লাদাখ, চলছে ধরপাকড়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মান্দায় দুই শিশু শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ, কবিরাজ গ্রেফতার
মান্দায় দুই শিশু শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ, কবিরাজ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের সাফল্য
সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের সাফল্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা শুভসংঘ সিদ্ধিরগঞ্জ শাখার উদ্যোগে সাহিত্য আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘ সিদ্ধিরগঞ্জ শাখার উদ্যোগে সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শাহবাজ-মুনিরকে মহান নেতা বললেন ট্রাম্প
শাহবাজ-মুনিরকে মহান নেতা বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে দলিত নারীদের মুষ্টির চাল জমিয়ে দুর্গাপূজা আয়োজন
শেরপুরে দলিত নারীদের মুষ্টির চাল জমিয়ে দুর্গাপূজা আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের গহ্বরে লুকিয়ে থাকতে পারে প্লাটিনামসহ দুর্লভ ধাতু
চাঁদের গহ্বরে লুকিয়ে থাকতে পারে প্লাটিনামসহ দুর্লভ ধাতু

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শেরপুর সীমান্তে মাদক জব্দ
শেরপুর সীমান্তে মাদক জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে স্রোতে ভেসে যাওয়া ৫ কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে স্রোতে ভেসে যাওয়া ৫ কিশোর উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় পাগলা কুকুরের কামড়ে আহত অর্ধশত মানুষ
কুমিল্লায় পাগলা কুকুরের কামড়ে আহত অর্ধশত মানুষ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে রিমান্ডে থাকা আসামির মৃত্যু
বাগেরহাটে রিমান্ডে থাকা আসামির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনই রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহায়ক হবে’
‘ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনই রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহায়ক হবে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাগল চোরের হেদায়েতের জন্য মসজিদে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল
ছাগল চোরের হেদায়েতের জন্য মসজিদে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা
‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের
১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন
মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

২২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর
রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরে গেলেন তিন সচিব
অবসরে গেলেন তিন সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প
ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল থেকে ফেরার পথে প্রধান শিক্ষকের হাত-পা ভেঙে দিল মুখোশধারীরা
স্কুল থেকে ফেরার পথে প্রধান শিক্ষকের হাত-পা ভেঙে দিল মুখোশধারীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার
‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান
ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক ফরাসি প্রেসিডেন্ট সারকোজির পাঁচ বছরের কারাদণ্ড
সাবেক ফরাসি প্রেসিডেন্ট সারকোজির পাঁচ বছরের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি
ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া
চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না: জাতিসংঘে মাহমুদ আব্বাস
ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না: জাতিসংঘে মাহমুদ আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা
উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার
লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার

নগর জীবন

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক

নগর জীবন

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র
আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি
আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত
পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন
নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী
হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী

খবর

কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম
কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম

মাঠে ময়দানে

জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে
জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার

খবর

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার
দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি
আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী
বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী

মাঠে ময়দানে

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক
যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার
ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা