শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির অজানা কাহিনী

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির অজানা কাহিনী

প্রথম ব্রিটিশ নাবিক ভারতে আসেন ১৫৮২ সালে

কোম্পানির ইতিহাস শুরু হয়েছিল সপ্তদশ শতকে। পরবর্তীতে সাধারণ কোম্পানি থেকে ভারতের রাজনীতি ও অর্থনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করার কোম্পানিতে রূপান্তরিত হয়। ব্রিটেনের রানী এলিজাবেথ ভারতে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্য করার জন্য একক আধিপত্যের পক্ষে একটি সনদও প্রদান করেছিলেন। প্রথমে মসলার ব্যবসা দিয়ে উপমহাদেশে বাণিজ্য শুরু করে।

সর্বপ্রথম কোনো ব্রিটিশ নাবিক ভারতে আসেন ১৫৮২ সালে। এর আগে ভারত থেকে ব্রিটেনে তরী-ভেড়ানো জাহাজগুলো দেখেছিল ইংরেজরা। সেগুলো অনেক বেশি মূল্যবান ও অসাধারণ সব পণ্যে ভরপুর থাকত। ইতিহাস অনুযায়ী ১৫৯৩ সালে ব্রিটেনের বন্দরে একটি পর্তুগিজ জাহাজ ধরা পড়ে। সেই জাহাজে ছিল প্রায় ১৫০০ টন মালামাল ও ৩৬টি পিতলের কামান,

সোনা, মসলা, সুতি কাপড়, সিল্ক, চিনামাটির বাসনপত্র, মুক্তা ও হাতির দাঁত। এই জাহাজ দেখে ব্রিটিশরা ভারতে বাণিজ্য করতে অনেক বেশি আগ্রহী হয়। এর মাধ্যমেই জন্ম হয় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির।

 

বণিক থেকে রাজন

ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতে এসেছিল বাণিজ্য করার লক্ষ্য নিয়ে। কিন্তু অবস্থা বুঝে তারা ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের আনুকূল্যে শাসনকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হয়। এ প্রসঙ্গে বলা হয়ে থাকে- বণিকের মানদণ্ড পোহালে শর্বরী,  দেখা দিল রাজদণ্ড রূপে। এদিকে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতীয় উপমহাদেশে বাণিজ্য করার জন্য ষোড়শ শতাব্দীতে প্রতিষ্ঠিত করে একটি জয়েন্ট স্টক কোম্পানি। এর সরকারি নাম ছিল ‘ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি’। ১৬০০ সালের ৩১ ডিসেম্বর রানী প্রথম এলিজাবেথ এই  কোম্পানিকে তখনকার ব্রিটিশ উপনিবেশ ভারতে বাণিজ্য করার রাজকীয় সনদ প্রদান করেন। এ সনদ কোম্পানিটিকে ২১ বছর পর্যন্ত পূর্ব ভারতে একচেটিয়া বাণিজ্য করার প্রাধিকার অর্পণ করেছিল। তবে পরবর্তীকালে এ কোম্পানি ভারতের রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে এবং ১৮৫৮ সালে বিলুপ্ত হওয়ার আগ পর্যন্ত ভারতীয় উপমহাদেশ শাসন করে। অতঃপর ব্রিটিশ সরকার সরাসরি ভারত শাসন শুরু করে। ভারতে অনেক কম সময়ের ব্যবধানে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির প্রভাব বিস্তারের অনেক বড় একটা কারণ ছিল ১৮ শতকে মুঘল সম্রাটদের আকস্মিক পতন। এই সুযোগে ফরাসি কোম্পানি নিজেদের মুদ্রা ছাপাতে শুরু করে ভারতে এবং সেই সঙ্গে ইংরেজরাও তাদের সামরিক শক্তিকে শক্তিশালী করে গড়ে তুলতে থাকে বেশি বেশি ভারতীয় নাগরিকদের সিপাহি হিসেবে নিয়োগ করে। এভাবেই ধীরে ধীরে ভারতীয় উপমহাদেশ শাসনের দিকে এগিয়ে যায় কোম্পানি। অবশেষে ১৭৫৭ সালে বাংলার শেষ স্বাধীন নবাবের পরাজয়ের মাধ্যমে সূত্রপাত ঘটে ইংরেজ শাসনের।

 

‘গোটা ১৮০০ শতক ধরে ভারত থেকে ইংল্যান্ডে যে ধন প্রেরিত হয় তা অর্জিত হয়েছিল অপেক্ষাকৃত নগণ্য বাণিজ্যের দরুন ততটা নয়, যতটা সে দেশের প্রত্যক্ষ শোষণের দরুন এবং যে বিপুল ঐশ্বর্য জোর করে আদায় করে ইংল্যান্ডে পাচার করা হয়েছিল তার দরুন।’

-কার্ল মার্কস,

২৪ জুন, ১৮৫৩

কোম্পানির দখলে ভারতবর্ষ

ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির ব্যবসায়ীরা দুশ্চিন্তায় পড়ে যান যখন দেখলেন তাদের অনুগত নবাবরা তাদেরই বিরুদ্ধে উঠেপড়ে লেগেছেন। তখন আর তাদের বিশ্বাস করতে পারল না। এর আগে ১৭৫৭ সালে পলাশীর প্রান্তরে কিছু বাঙালির বিশ্বাসঘাতকতার সাহায্যে ইংরেজরা নবাব সিরাজ-উদ-দৌলাকে শোচনীয়ভাবে পরাজিত করে। পরবর্তীতে নবাব মীর কাসিম ইংরেজদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েন। পর পর তিনটি যুদ্ধ হয়। মীর কাসিম আত্মগোপনে চলে যান। হত্যা করা না গেলেও নবাব পরাজিত হলেন, কিন্তু হার মানলেন না। ইংরেজদের হাত থেকে বাঁচতে পালিয়ে বেড়ান। ওইদিকে আত্মগোপনকারী নবাবও একদম অলস বসে নেই। তিনি ভারতবর্ষের অন্য নবাবদের সঙ্গে হাত মেলানোর চেষ্টা করছিলেন। স্বয়ং মুঘল সম্রাটের সঙ্গেও তার যোগাযোগ হয়। এর মাধ্যমে বড় একটি যুদ্ধের দিকে এগিয়ে যেতে থাকে উপমহাদেশ। ঐতিহাসিক এ যুদ্ধের নাম ছিল বক্সার যুদ্ধ। বক্সার যুদ্ধের পর ইংরেজরা অযোধ্যা, বেনারস এবং এলাহাবাদ দখল করে নেয়। যুদ্ধের ক্ষয়ক্ষতির খেসারতস্বরূপ সুজা-উদ-দৌলা ইংরেজদের প্রায় ৫০ লাখ রুপি জরিমানা দেন। পরবর্তীতে ইংরেজরা ভারতবর্ষের পূর্বাঞ্চলের সম্পূর্ণ দখল করতে সক্ষম হয়। বাংলাদেশের গাজীপুর এবং এর পার্শ্ববর্তী অঞ্চল কোম্পানির দখলে চলে আসে। কয়েক বছর পর ইংরেজরা সম্রাটকে ভর্তুকি দেওয়া বন্ধ করে দিলে মুঘলরা ইংরেজদের দাসে পরিণত হয়ে যায়। তারা দ্রুত বাংলার প্রশাসনিক ক্ষমতা দখল করে ফেলে। বক্সারের যুদ্ধের মাধ্যমে উপমহাদেশে পুরোপুরিভাবে কোম্পানি সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা লাভ করে।

 

অগণিত সম্পদ চুরি

১৭৬৫ থেকে ১৯৩৮ সাল। দীর্ঘ সময় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নামে ভারতবর্ষে অরাজকতা চালিয়েছিল ব্রিটেন। যদিও গ্রেট ব্রিটেনের পক্ষ থেকে বরাবরই ভারতীয় উপমহাদেশে উপনিবেশ স্থাপন তাদের জন্য অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতি হতো বলে দাবি করে। সেই দাবি তোলা হয় ভারতবর্ষ স্বাধীন হওয়ার পর। তারা দাবি করে, ভারতবর্ষ থেকে তাদের কোনো আর্থিক সুবিধা হতো না। উল্টো ভারত উপমহাদেশ তাদের খরচের একটি খাত হিসেবেই ছিল। ব্রিটেনের এমন বক্তব্য থেকে বোঝা যায়, ব্রিটিশরা উপমহাদেশের মানুষের প্রতি এত বছর অনুগ্রহ করেছিল। কিন্তু কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটি প্রেস থেকে অর্থনীতিবিদ উষা পটনায়েকের প্রকাশিত গবেষণা ওই মিথের দুয়ার খোলে। গবেষণায় কর এবং বাণিজ্য সম্পর্কিত দুই শতাধিক নথি থেকে জানা যায়, ব্রিটিশরা ভারত রাজত্বের ১৭৩ বছরে প্রায় ৪৫ লাখ কোটি ডলার চুরি করে নিয়েছিল। যা বর্তমানে ব্রিটেনের মোট জিডিপির ১৭ গুণ। প্রকাশিত এসব নথি থেকে জানা যায়, বাণিজ্যকে কেন্দ্র করেই ব্রিটিশরা এমন লুটতরাজ চালাতে সক্ষম হয়েছিল। প্রথমদিকে তারা ভারতের উৎপাদকদের কাছ থেকে রৌপ্যমুদ্রার বিনিময়ে পণ্য কিনত। কিন্তু ১৭৬৫ সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি পুরো ভারতবর্ষের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর পাল্টে যায় সব। তারা ভারতবাসীর কাছ থেকে কর নিত, আবার সেই করের টাকা দিয়ে ব্রিটিশরা ভারতীয়দের কাছ থেকে পণ্য কিনত। ফলে তারা আসলে ভারতবাসীদের কাছ থেকে ফ্রিতেই পণ্য নিত। এটি বড় আকারের চুরি হলেও যেহেতু কর আদায়কারী এবং পণ্যক্রয়কারী গ্রুপ ভিন্ন ভিন্ন ছিল, তাই কেউ বিষয়টি ধরতে পারেনি। চুরি করা এসব পণ্য ব্রিটেনে ব্যবহৃত হতো। তবে বেশির ভাগ পণ্যই পুনঃ রপ্তানি করা হতো অন্যত্র। ১৮৪৭ সালে ব্রিটেনের রাজা ভারতবর্ষের দায়িত্ব নেওয়ার পর তারা কর ও বাণিজ্যের নতুন একটি পদ্ধতি চালু করে। তাতে বলা হয়েছিল, ভারত থেকে আমদানি করতে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে শেষ পর্যন্ত লন্ডনেই লেনদেন শেষ করতে হবে। কারণ আমদানিকারক দেশ বা প্রতিষ্ঠানকে দায় শোধ করতে হতো বিলের মাধ্যমে, যা কেবল ব্রিটিশ রাজাই ইস্যু করতেন। লন্ডন থেকে সোনা বা রুপার বিনিময়ে তা কিনতে হতো। আমদানিকারকরা ভারতে সেই কাউন্সিল বিল দিয়েই পণ্য কিনত। ভারতীয়রা যখন সেই বিল ক্যাশ করতে চাইত তখন তাদের ক্যাশ করে দেওয়া হতো করের রুপি দিয়েই, যা তাদের কাছ থেকেই কর আকারে নেওয়া হয়েছিল। ফলে তাদের কোনো অর্থ দেওয়া হতো না। ব্রিটেনের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছিল, ভারত ব্রিটেনের কাছে দায়বদ্ধ ছিল। কিন্তু ঘটনা ছিল তার উল্টো। ভারতবর্ষ থেকে এভাবে অর্থ লন্ডনে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার কারণেই ভারতীয়রা ব্রিটেন থেকে ঋণ নিতে বাধ্য হয়। এ অপ্রয়োজনীয় ঋণ দিতে পেরে ব্রিটেনের নিয়ন্ত্রণ আরও শক্তিশালী হয়। ভারতবর্ষ থেকে নেওয়া এসব অর্থ তারা বিভিন্ন আক্রমণ, অভিযান, শত্রুপক্ষকে ঠেকানোর কাজেও ব্যবহার করত।

 

বাণিজ্য শুরু যেভাবে

ভারতে আগমনকারী প্রথম ব্রিটিশ সমুদ্রযানটি যাত্রা শুরু করে ১৬০১ সালে। কিন্তু তাদের এই যাত্রা শুরুতে ভারতের উদ্দেশ্যে ছিল না। তারা চলছিল ইন্দোনেশিয়ার দিকে; যেখানে গোলমরিচ ও গরম মসলার জন্য তখন বিখ্যাত ছিল। হঠাৎ যাত্রাপথে ওই অভিযানের ৪টি জাহাজই এক ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির শিকার হয়। নিরক্ষরেখার কাছে এসে জাহাজগুলো পর্যাপ্ত বাতাসের অভাবে থেমে যায় এবং ওই সময় ৫০০ জন লোক নিয়ে যাত্রা শুরু করে। দক্ষিণ আফ্রিকা পর্যন্ত আসতে আসতে ১০০ জনের মৃত্যু হয়। তখন একটা বন্দোবস্ত করার জন্য তারা বেশ কিছু তটরেখা যেমন : মাদাগাস্কার এবং সুমাত্রায় থামে। অবশেষে ১৬০২ সালে তারা ইন্দোনেশিয়ার জাভা দ্বীপের বান্তাম শহরে কিছু বণিক ও সহযোগীর দলকে রেখে নতুন করে ভারতের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির প্রথম জাহাজ ভারতে এসে পৌঁছায় ১৬০৮ সালে সুরাত বন্দরে। ১৬১৫ সালে রাজা জেমসের গুপ্তচর থমাস রো সুরাতের মুঘল সম্রাটের দরবারে পৌঁছায় এবং সুরাতে একটি ফ্যাক্টরি স্থাপনের জন্য ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির হয়ে অনুমতি আদায় করে। ধীরে ধীরে ইংরেজ বণিকরা সারা ভারতে তাদের ব্যবসা দ্রুত প্রসারিত করে।

 

এখনো ইতিহাসের সাক্ষী

এখনো কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির প্রধান কার্যালয়টি। ১৭৭৭ সালে এটি প্রথম তৈরি করা হয়েছিল। ছবিতে দেখা যাচ্ছে ভবনটি। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি মূলত তিন প্রকার পণ্য আমদানি করত ভারত থেকে এবং সেগুলো হলো- গোলমরিচ, কাপড় এবং চা। ১৬০০ সালের প্রায় পুরো সময় কোম্পানি শুধু  গোলমরিচের ব্যবসাই করেছে। কারণ গোলমরিচ তাদের কাছে অনেক বেশি জরুরি পণ্য। ইংরেজরা একবার ১৬৭৭ সালে ৩১৭৫ টন  গোলমরিচ আমদানি করে। আমদানিকৃত  গোলমরিচের  বেশির ভাগ লন্ডনে বিক্রি হলেও বেশ বড় একটা অংশ অন্যান্য দূরবর্তী  দেশ যেমন : পোল্যান্ড, রাশিয়া এবং অটোমান সাম্রাজ্যের বাজারেও  রপ্তানি করত। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতে তাদের দেশে তৈরি একধরনের মোটা কাপড় রপ্তানির সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু পরবর্তীতে  কোম্পানি সিদ্ধান্ত পাল্টে ভারতের কাপড় আমদানি করে ব্রিটেনে বিক্রি করে। প্রথমবার ভারতীয় কাপড় ব্রিটেনের বাজারে আসার পর সেখানে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায় এবং ব্রিটেনে ভারতীয় কাপড়ের ব্যাপক চাহিদা তৈরি হয়। ১৬৬৪ সালে প্রথম বান্তাম থেকে ৫০ কেজি চা আমদানি করে কোম্পানি এবং ১৬৭০ সাল পর্যন্ত এরকম অল্প পরিমাণেই আমদানি করতে থাকে। এরপর বিভিন্ন প্রদেশে বাণিজ্য করার সুযোগ লাভের পর বেশি বেশি করে চা আমদানি শুরু করে। ১৭১৩ সালে কোম্পানি মোট ৯৭,০৭০ কেজি চা আমদানি করে এবং পরবর্তীতে এই পরিমাণ আরও বৃদ্ধি পায়।

 

লুকিয়ে আছে অশুভ ইতিহাস

ইংরেজরা এই উপমহাদেশ শাসন করেছে; কিন্তু এই কথার পেছনে লুকিয়ে আছে অন্য অশুভ ইতিহাস। অনেকের মতে, ব্রিটিশ সরকার নয় বরং একটি বিপজ্জনক ও নিয়ন্ত্রণহীন ব্যক্তিগত প্রতিষ্ঠান ১৮ শতকের শেষ দিকে ভারতকে শাসন করা শুরু করে। এই কোম্পানির সদর দফতর ছিল লন্ডনে এবং ভারতে এর পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন গভর্নর লর্ড ক্লাইভ। ১০০ বছরের শাসনকালের ইতিহাসে সদর দফতরে মাত্র ৩৫ জন স্থায়ী কর্মচারী নিয়ে এত বড় একটি কোম্পানি পরিচালনা করার দরুন এই কোম্পানি করপোরেট দক্ষতার রোল মডেল হিসেবে বিবেচিত হয়। মাত্র ৩৫ জন কর্মচারী যেভাবে ভারতীয় উপমহাদেশে নিজস্ব মিলিটারি বাহিনী তৈরি করা থেকে শুরু করে সেখানকার বিপুল পরিমাণ সম্পদ লুটতরাজ ও আয়ত্ত করে  সেটা করপোরেট দুনিয়ার ইতিহাসে বিরল। করপোরেট জুলুমের সবচেয়ে বড় দৃষ্টান্ত হিসেবে বিবেচিত হয় এটি। আমাদের এই বাংলা থেকে লুট হওয়া সম্পদের অনেক বড় একটা অংশ গিয়েছিল লর্ড ক্লাইভের পকেটে। ক্লাইভ যখন ব্রিটেন ফেরত যান তখন তার সম্পত্তির পরিমাণ ছিল তৎকালীন বাজারমূল্যে প্রায় ২৩৪,০০০ ইউরো সমমানের। এর মাধ্যমে ইউরোপের সবচেয়ে বড় ধনী ব্যক্তিতে পরিণত হয়েছিলেন তিনি। পলাশী যুদ্ধে ইংরেজরা জয়ী হয়েছিল মিলিটারি পরাক্রম দিয়ে নয় বরং বিশ্বাসঘাতকতা, জাল চুক্তি এবং ঘোষখোর ব্যাংকারদের সাহায্যে। এই যুদ্ধে জয়লাভের পর নবাব সিরাজ-উদ-দৌলার রাজ কোষাগার থেকে প্রায় ২.৫ মিলিয়ন ইউরো ব্রিটেনে পাচার করা হয় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কোষাগারে। বর্তমান বাজারমূল্যে প্রায় ২৫০ মিলিয়ন ইউরো যায় কোম্পানির কোষাগারে এবং ২৩ মিলিয়ন ক্লাইভের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে। প্রায় সব ধনসম্পদ ১০০টি নৌকায় ভরে কোম্পানির কলকাতার প্রধান কার্যালয় ফোর্ট উইলিয়ামে নিয়ে যাওয়া হয়।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
রহস্যময় গোপন স্থান
রহস্যময় গোপন স্থান
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
ফ্লজিস্টন তত্ত্ব : বৈজ্ঞানিক কল্পনা থেকে বাস্তবতার পথে
ফ্লজিস্টন তত্ত্ব : বৈজ্ঞানিক কল্পনা থেকে বাস্তবতার পথে
কোল্ড ফিউশন : উনবিংশ শতাব্দীর যে স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল
কোল্ড ফিউশন : উনবিংশ শতাব্দীর যে স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল
স্টেডি-স্টেট ইউনিভার্স : মহাবিশ্বের এক চিরন্তন রহস্যের সমাপ্তি
স্টেডি-স্টেট ইউনিভার্স : মহাবিশ্বের এক চিরন্তন রহস্যের সমাপ্তি
বৈজ্ঞানিক বিভ্রান্তি : এন-রে এবং ফ্রান্সের একটি কাল্পনিক বিকিরণ
বৈজ্ঞানিক বিভ্রান্তি : এন-রে এবং ফ্রান্সের একটি কাল্পনিক বিকিরণ
নতুন বরফ যুগের সূচনা : যে ধারণা শুধুই রহস্যের জন্ম দিয়েছিল
নতুন বরফ যুগের সূচনা : যে ধারণা শুধুই রহস্যের জন্ম দিয়েছিল
বিজ্ঞানের ভয়ানক যত ভুল
বিজ্ঞানের ভয়ানক যত ভুল
আবিষ্কারের কাহিনি
আবিষ্কারের কাহিনি
সর্বশেষ খবর
ম্যাচসেরার পুরস্কার হিসেবে পেলেন ৫৫ কেজি আলু!
ম্যাচসেরার পুরস্কার হিসেবে পেলেন ৫৫ কেজি আলু!

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস
এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল
ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির দুই নেতা আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির দুই নেতা আটক

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে ১০৫ কোটি টাকার অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ
মহেশখালীতে ১০৫ কোটি টাকার অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল কর্মীকে হত্যা
পঞ্চগড়ে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল কর্মীকে হত্যা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদকবিরোধী অভিযানে দুই ব্যবসায়ীকে কারাদণ্ড
বগুড়ায় মাদকবিরোধী অভিযানে দুই ব্যবসায়ীকে কারাদণ্ড

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেসিহীন ম্যাচে মায়ামিকে জেতালেন ডি পল-সুয়ারেজরা
মেসিহীন ম্যাচে মায়ামিকে জেতালেন ডি পল-সুয়ারেজরা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা
বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে তিনজনের প্রাণহানি
পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে তিনজনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল
ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চুলের যত্নে অ্যালোভেরা
চুলের যত্নে অ্যালোভেরা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ওয়ানডে সিরিজেও হেটমায়ারকে পাচ্ছে না উইন্ডিজ
ওয়ানডে সিরিজেও হেটমায়ারকে পাচ্ছে না উইন্ডিজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতুলকে উৎসর্গ করে 'রকসল্ট' ব্যান্ডের প্রথম গান
রাতুলকে উৎসর্গ করে 'রকসল্ট' ব্যান্ডের প্রথম গান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়
আজ গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান

২ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ
গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ আগস্ট)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক আজ
সচিবালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার
বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায় অনিশ্চয়তার মেঘ কাটবে
ব্যবসায় অনিশ্চয়তার মেঘ কাটবে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার সময়ে পুরো দেশটাই একটা জেলখানা ছিল: পরিবেশ উপদেষ্টা
হাসিনার সময়ে পুরো দেশটাই একটা জেলখানা ছিল: পরিবেশ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাদুঘরে অভ্যুত্থানের সকল কারাবন্দীর নাম সংরক্ষণ করা হবে: আসিফ নজরুল
জুলাই জাদুঘরে অভ্যুত্থানের সকল কারাবন্দীর নাম সংরক্ষণ করা হবে: আসিফ নজরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব
সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিলেটে পুকুর ও ডোবা থেকে নারী-পুরুষের লাশ উদ্ধার
সিলেটে পুকুর ও ডোবা থেকে নারী-পুরুষের লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় ৩৬ ঘণ্টা পর দুই নিখোঁজ শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় ৩৬ ঘণ্টা পর দুই নিখোঁজ শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে শিশু হত্যা মামলায় সৎ মায়ের যাবজ্জীবন
নড়াইলে শিশু হত্যা মামলায় সৎ মায়ের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই ঘোষণাপত্রে যারা হতাশ হয়েছেন, তারা সারাজীবনই হতাশ : মির্জা ফখরুল
জুলাই ঘোষণাপত্রে যারা হতাশ হয়েছেন, তারা সারাজীবনই হতাশ : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম
আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'
'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের
ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি
এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা
দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন শতাধিক সাপ উদ্ধার করেছেন রাকিব
তিন শতাধিক সাপ উদ্ধার করেছেন রাকিব

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি
প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন
ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ
২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪
যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি
বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি
চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ
দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ
আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ
গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাজারে দেশি মাছের আকাল, আকাশছোঁয়া ইলিশের দাম
বাজারে দেশি মাছের আকাল, আকাশছোঁয়া ইলিশের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করেন না আলবানিজ
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করেন না আলবানিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক
ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ
যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ জানা গেল
এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ জানা গেল

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’
‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ দলীয় জোটের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক শুক্রবার
১২ দলীয় জোটের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক শুক্রবার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ কূটনীতিকের ওপর ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদে হামলা, মস্কোর নিন্দা
রুশ কূটনীতিকের ওপর ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদে হামলা, মস্কোর নিন্দা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ

নগর জীবন

সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল
সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল

শোবিজ

ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি
ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়
আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল
ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল

নগর জীবন

৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা
৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা

পেছনের পৃষ্ঠা

তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর
তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর

শোবিজ

নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়
নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কজুড়ে হাটবাজার
সড়কজুড়ে হাটবাজার

রকমারি নগর পরিক্রমা

হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস
ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান
রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য
টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে
বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে

নগর জীবন

নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরানো গেল না তারের জঞ্জাল
সরানো গেল না তারের জঞ্জাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট
প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট

শোবিজ

তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে
তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের
শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের

মাঠে ময়দানে

সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব
সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব

শোবিজ

চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর
চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি
সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি

দেশগ্রাম

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন

সম্পাদকীয়

দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা
দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন
ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন

নগর জীবন

২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ
২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ

দেশগ্রাম

বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু
বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু

খবর