শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির অজানা কাহিনী

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির অজানা কাহিনী

প্রথম ব্রিটিশ নাবিক ভারতে আসেন ১৫৮২ সালে

কোম্পানির ইতিহাস শুরু হয়েছিল সপ্তদশ শতকে। পরবর্তীতে সাধারণ কোম্পানি থেকে ভারতের রাজনীতি ও অর্থনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করার কোম্পানিতে রূপান্তরিত হয়। ব্রিটেনের রানী এলিজাবেথ ভারতে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্য করার জন্য একক আধিপত্যের পক্ষে একটি সনদও প্রদান করেছিলেন। প্রথমে মসলার ব্যবসা দিয়ে উপমহাদেশে বাণিজ্য শুরু করে।

সর্বপ্রথম কোনো ব্রিটিশ নাবিক ভারতে আসেন ১৫৮২ সালে। এর আগে ভারত থেকে ব্রিটেনে তরী-ভেড়ানো জাহাজগুলো দেখেছিল ইংরেজরা। সেগুলো অনেক বেশি মূল্যবান ও অসাধারণ সব পণ্যে ভরপুর থাকত। ইতিহাস অনুযায়ী ১৫৯৩ সালে ব্রিটেনের বন্দরে একটি পর্তুগিজ জাহাজ ধরা পড়ে। সেই জাহাজে ছিল প্রায় ১৫০০ টন মালামাল ও ৩৬টি পিতলের কামান,

সোনা, মসলা, সুতি কাপড়, সিল্ক, চিনামাটির বাসনপত্র, মুক্তা ও হাতির দাঁত। এই জাহাজ দেখে ব্রিটিশরা ভারতে বাণিজ্য করতে অনেক বেশি আগ্রহী হয়। এর মাধ্যমেই জন্ম হয় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির।

 

বণিক থেকে রাজন

ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতে এসেছিল বাণিজ্য করার লক্ষ্য নিয়ে। কিন্তু অবস্থা বুঝে তারা ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের আনুকূল্যে শাসনকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হয়। এ প্রসঙ্গে বলা হয়ে থাকে- বণিকের মানদণ্ড পোহালে শর্বরী,  দেখা দিল রাজদণ্ড রূপে। এদিকে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতীয় উপমহাদেশে বাণিজ্য করার জন্য ষোড়শ শতাব্দীতে প্রতিষ্ঠিত করে একটি জয়েন্ট স্টক কোম্পানি। এর সরকারি নাম ছিল ‘ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি’। ১৬০০ সালের ৩১ ডিসেম্বর রানী প্রথম এলিজাবেথ এই  কোম্পানিকে তখনকার ব্রিটিশ উপনিবেশ ভারতে বাণিজ্য করার রাজকীয় সনদ প্রদান করেন। এ সনদ কোম্পানিটিকে ২১ বছর পর্যন্ত পূর্ব ভারতে একচেটিয়া বাণিজ্য করার প্রাধিকার অর্পণ করেছিল। তবে পরবর্তীকালে এ কোম্পানি ভারতের রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে এবং ১৮৫৮ সালে বিলুপ্ত হওয়ার আগ পর্যন্ত ভারতীয় উপমহাদেশ শাসন করে। অতঃপর ব্রিটিশ সরকার সরাসরি ভারত শাসন শুরু করে। ভারতে অনেক কম সময়ের ব্যবধানে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির প্রভাব বিস্তারের অনেক বড় একটা কারণ ছিল ১৮ শতকে মুঘল সম্রাটদের আকস্মিক পতন। এই সুযোগে ফরাসি কোম্পানি নিজেদের মুদ্রা ছাপাতে শুরু করে ভারতে এবং সেই সঙ্গে ইংরেজরাও তাদের সামরিক শক্তিকে শক্তিশালী করে গড়ে তুলতে থাকে বেশি বেশি ভারতীয় নাগরিকদের সিপাহি হিসেবে নিয়োগ করে। এভাবেই ধীরে ধীরে ভারতীয় উপমহাদেশ শাসনের দিকে এগিয়ে যায় কোম্পানি। অবশেষে ১৭৫৭ সালে বাংলার শেষ স্বাধীন নবাবের পরাজয়ের মাধ্যমে সূত্রপাত ঘটে ইংরেজ শাসনের।

 

‘গোটা ১৮০০ শতক ধরে ভারত থেকে ইংল্যান্ডে যে ধন প্রেরিত হয় তা অর্জিত হয়েছিল অপেক্ষাকৃত নগণ্য বাণিজ্যের দরুন ততটা নয়, যতটা সে দেশের প্রত্যক্ষ শোষণের দরুন এবং যে বিপুল ঐশ্বর্য জোর করে আদায় করে ইংল্যান্ডে পাচার করা হয়েছিল তার দরুন।’

-কার্ল মার্কস,

২৪ জুন, ১৮৫৩

কোম্পানির দখলে ভারতবর্ষ

ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির ব্যবসায়ীরা দুশ্চিন্তায় পড়ে যান যখন দেখলেন তাদের অনুগত নবাবরা তাদেরই বিরুদ্ধে উঠেপড়ে লেগেছেন। তখন আর তাদের বিশ্বাস করতে পারল না। এর আগে ১৭৫৭ সালে পলাশীর প্রান্তরে কিছু বাঙালির বিশ্বাসঘাতকতার সাহায্যে ইংরেজরা নবাব সিরাজ-উদ-দৌলাকে শোচনীয়ভাবে পরাজিত করে। পরবর্তীতে নবাব মীর কাসিম ইংরেজদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েন। পর পর তিনটি যুদ্ধ হয়। মীর কাসিম আত্মগোপনে চলে যান। হত্যা করা না গেলেও নবাব পরাজিত হলেন, কিন্তু হার মানলেন না। ইংরেজদের হাত থেকে বাঁচতে পালিয়ে বেড়ান। ওইদিকে আত্মগোপনকারী নবাবও একদম অলস বসে নেই। তিনি ভারতবর্ষের অন্য নবাবদের সঙ্গে হাত মেলানোর চেষ্টা করছিলেন। স্বয়ং মুঘল সম্রাটের সঙ্গেও তার যোগাযোগ হয়। এর মাধ্যমে বড় একটি যুদ্ধের দিকে এগিয়ে যেতে থাকে উপমহাদেশ। ঐতিহাসিক এ যুদ্ধের নাম ছিল বক্সার যুদ্ধ। বক্সার যুদ্ধের পর ইংরেজরা অযোধ্যা, বেনারস এবং এলাহাবাদ দখল করে নেয়। যুদ্ধের ক্ষয়ক্ষতির খেসারতস্বরূপ সুজা-উদ-দৌলা ইংরেজদের প্রায় ৫০ লাখ রুপি জরিমানা দেন। পরবর্তীতে ইংরেজরা ভারতবর্ষের পূর্বাঞ্চলের সম্পূর্ণ দখল করতে সক্ষম হয়। বাংলাদেশের গাজীপুর এবং এর পার্শ্ববর্তী অঞ্চল কোম্পানির দখলে চলে আসে। কয়েক বছর পর ইংরেজরা সম্রাটকে ভর্তুকি দেওয়া বন্ধ করে দিলে মুঘলরা ইংরেজদের দাসে পরিণত হয়ে যায়। তারা দ্রুত বাংলার প্রশাসনিক ক্ষমতা দখল করে ফেলে। বক্সারের যুদ্ধের মাধ্যমে উপমহাদেশে পুরোপুরিভাবে কোম্পানি সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা লাভ করে।

 

অগণিত সম্পদ চুরি

১৭৬৫ থেকে ১৯৩৮ সাল। দীর্ঘ সময় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নামে ভারতবর্ষে অরাজকতা চালিয়েছিল ব্রিটেন। যদিও গ্রেট ব্রিটেনের পক্ষ থেকে বরাবরই ভারতীয় উপমহাদেশে উপনিবেশ স্থাপন তাদের জন্য অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতি হতো বলে দাবি করে। সেই দাবি তোলা হয় ভারতবর্ষ স্বাধীন হওয়ার পর। তারা দাবি করে, ভারতবর্ষ থেকে তাদের কোনো আর্থিক সুবিধা হতো না। উল্টো ভারত উপমহাদেশ তাদের খরচের একটি খাত হিসেবেই ছিল। ব্রিটেনের এমন বক্তব্য থেকে বোঝা যায়, ব্রিটিশরা উপমহাদেশের মানুষের প্রতি এত বছর অনুগ্রহ করেছিল। কিন্তু কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটি প্রেস থেকে অর্থনীতিবিদ উষা পটনায়েকের প্রকাশিত গবেষণা ওই মিথের দুয়ার খোলে। গবেষণায় কর এবং বাণিজ্য সম্পর্কিত দুই শতাধিক নথি থেকে জানা যায়, ব্রিটিশরা ভারত রাজত্বের ১৭৩ বছরে প্রায় ৪৫ লাখ কোটি ডলার চুরি করে নিয়েছিল। যা বর্তমানে ব্রিটেনের মোট জিডিপির ১৭ গুণ। প্রকাশিত এসব নথি থেকে জানা যায়, বাণিজ্যকে কেন্দ্র করেই ব্রিটিশরা এমন লুটতরাজ চালাতে সক্ষম হয়েছিল। প্রথমদিকে তারা ভারতের উৎপাদকদের কাছ থেকে রৌপ্যমুদ্রার বিনিময়ে পণ্য কিনত। কিন্তু ১৭৬৫ সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি পুরো ভারতবর্ষের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর পাল্টে যায় সব। তারা ভারতবাসীর কাছ থেকে কর নিত, আবার সেই করের টাকা দিয়ে ব্রিটিশরা ভারতীয়দের কাছ থেকে পণ্য কিনত। ফলে তারা আসলে ভারতবাসীদের কাছ থেকে ফ্রিতেই পণ্য নিত। এটি বড় আকারের চুরি হলেও যেহেতু কর আদায়কারী এবং পণ্যক্রয়কারী গ্রুপ ভিন্ন ভিন্ন ছিল, তাই কেউ বিষয়টি ধরতে পারেনি। চুরি করা এসব পণ্য ব্রিটেনে ব্যবহৃত হতো। তবে বেশির ভাগ পণ্যই পুনঃ রপ্তানি করা হতো অন্যত্র। ১৮৪৭ সালে ব্রিটেনের রাজা ভারতবর্ষের দায়িত্ব নেওয়ার পর তারা কর ও বাণিজ্যের নতুন একটি পদ্ধতি চালু করে। তাতে বলা হয়েছিল, ভারত থেকে আমদানি করতে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে শেষ পর্যন্ত লন্ডনেই লেনদেন শেষ করতে হবে। কারণ আমদানিকারক দেশ বা প্রতিষ্ঠানকে দায় শোধ করতে হতো বিলের মাধ্যমে, যা কেবল ব্রিটিশ রাজাই ইস্যু করতেন। লন্ডন থেকে সোনা বা রুপার বিনিময়ে তা কিনতে হতো। আমদানিকারকরা ভারতে সেই কাউন্সিল বিল দিয়েই পণ্য কিনত। ভারতীয়রা যখন সেই বিল ক্যাশ করতে চাইত তখন তাদের ক্যাশ করে দেওয়া হতো করের রুপি দিয়েই, যা তাদের কাছ থেকেই কর আকারে নেওয়া হয়েছিল। ফলে তাদের কোনো অর্থ দেওয়া হতো না। ব্রিটেনের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছিল, ভারত ব্রিটেনের কাছে দায়বদ্ধ ছিল। কিন্তু ঘটনা ছিল তার উল্টো। ভারতবর্ষ থেকে এভাবে অর্থ লন্ডনে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার কারণেই ভারতীয়রা ব্রিটেন থেকে ঋণ নিতে বাধ্য হয়। এ অপ্রয়োজনীয় ঋণ দিতে পেরে ব্রিটেনের নিয়ন্ত্রণ আরও শক্তিশালী হয়। ভারতবর্ষ থেকে নেওয়া এসব অর্থ তারা বিভিন্ন আক্রমণ, অভিযান, শত্রুপক্ষকে ঠেকানোর কাজেও ব্যবহার করত।

 

বাণিজ্য শুরু যেভাবে

ভারতে আগমনকারী প্রথম ব্রিটিশ সমুদ্রযানটি যাত্রা শুরু করে ১৬০১ সালে। কিন্তু তাদের এই যাত্রা শুরুতে ভারতের উদ্দেশ্যে ছিল না। তারা চলছিল ইন্দোনেশিয়ার দিকে; যেখানে গোলমরিচ ও গরম মসলার জন্য তখন বিখ্যাত ছিল। হঠাৎ যাত্রাপথে ওই অভিযানের ৪টি জাহাজই এক ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির শিকার হয়। নিরক্ষরেখার কাছে এসে জাহাজগুলো পর্যাপ্ত বাতাসের অভাবে থেমে যায় এবং ওই সময় ৫০০ জন লোক নিয়ে যাত্রা শুরু করে। দক্ষিণ আফ্রিকা পর্যন্ত আসতে আসতে ১০০ জনের মৃত্যু হয়। তখন একটা বন্দোবস্ত করার জন্য তারা বেশ কিছু তটরেখা যেমন : মাদাগাস্কার এবং সুমাত্রায় থামে। অবশেষে ১৬০২ সালে তারা ইন্দোনেশিয়ার জাভা দ্বীপের বান্তাম শহরে কিছু বণিক ও সহযোগীর দলকে রেখে নতুন করে ভারতের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির প্রথম জাহাজ ভারতে এসে পৌঁছায় ১৬০৮ সালে সুরাত বন্দরে। ১৬১৫ সালে রাজা জেমসের গুপ্তচর থমাস রো সুরাতের মুঘল সম্রাটের দরবারে পৌঁছায় এবং সুরাতে একটি ফ্যাক্টরি স্থাপনের জন্য ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির হয়ে অনুমতি আদায় করে। ধীরে ধীরে ইংরেজ বণিকরা সারা ভারতে তাদের ব্যবসা দ্রুত প্রসারিত করে।

 

এখনো ইতিহাসের সাক্ষী

এখনো কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির প্রধান কার্যালয়টি। ১৭৭৭ সালে এটি প্রথম তৈরি করা হয়েছিল। ছবিতে দেখা যাচ্ছে ভবনটি। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি মূলত তিন প্রকার পণ্য আমদানি করত ভারত থেকে এবং সেগুলো হলো- গোলমরিচ, কাপড় এবং চা। ১৬০০ সালের প্রায় পুরো সময় কোম্পানি শুধু  গোলমরিচের ব্যবসাই করেছে। কারণ গোলমরিচ তাদের কাছে অনেক বেশি জরুরি পণ্য। ইংরেজরা একবার ১৬৭৭ সালে ৩১৭৫ টন  গোলমরিচ আমদানি করে। আমদানিকৃত  গোলমরিচের  বেশির ভাগ লন্ডনে বিক্রি হলেও বেশ বড় একটা অংশ অন্যান্য দূরবর্তী  দেশ যেমন : পোল্যান্ড, রাশিয়া এবং অটোমান সাম্রাজ্যের বাজারেও  রপ্তানি করত। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতে তাদের দেশে তৈরি একধরনের মোটা কাপড় রপ্তানির সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু পরবর্তীতে  কোম্পানি সিদ্ধান্ত পাল্টে ভারতের কাপড় আমদানি করে ব্রিটেনে বিক্রি করে। প্রথমবার ভারতীয় কাপড় ব্রিটেনের বাজারে আসার পর সেখানে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায় এবং ব্রিটেনে ভারতীয় কাপড়ের ব্যাপক চাহিদা তৈরি হয়। ১৬৬৪ সালে প্রথম বান্তাম থেকে ৫০ কেজি চা আমদানি করে কোম্পানি এবং ১৬৭০ সাল পর্যন্ত এরকম অল্প পরিমাণেই আমদানি করতে থাকে। এরপর বিভিন্ন প্রদেশে বাণিজ্য করার সুযোগ লাভের পর বেশি বেশি করে চা আমদানি শুরু করে। ১৭১৩ সালে কোম্পানি মোট ৯৭,০৭০ কেজি চা আমদানি করে এবং পরবর্তীতে এই পরিমাণ আরও বৃদ্ধি পায়।

 

লুকিয়ে আছে অশুভ ইতিহাস

ইংরেজরা এই উপমহাদেশ শাসন করেছে; কিন্তু এই কথার পেছনে লুকিয়ে আছে অন্য অশুভ ইতিহাস। অনেকের মতে, ব্রিটিশ সরকার নয় বরং একটি বিপজ্জনক ও নিয়ন্ত্রণহীন ব্যক্তিগত প্রতিষ্ঠান ১৮ শতকের শেষ দিকে ভারতকে শাসন করা শুরু করে। এই কোম্পানির সদর দফতর ছিল লন্ডনে এবং ভারতে এর পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন গভর্নর লর্ড ক্লাইভ। ১০০ বছরের শাসনকালের ইতিহাসে সদর দফতরে মাত্র ৩৫ জন স্থায়ী কর্মচারী নিয়ে এত বড় একটি কোম্পানি পরিচালনা করার দরুন এই কোম্পানি করপোরেট দক্ষতার রোল মডেল হিসেবে বিবেচিত হয়। মাত্র ৩৫ জন কর্মচারী যেভাবে ভারতীয় উপমহাদেশে নিজস্ব মিলিটারি বাহিনী তৈরি করা থেকে শুরু করে সেখানকার বিপুল পরিমাণ সম্পদ লুটতরাজ ও আয়ত্ত করে  সেটা করপোরেট দুনিয়ার ইতিহাসে বিরল। করপোরেট জুলুমের সবচেয়ে বড় দৃষ্টান্ত হিসেবে বিবেচিত হয় এটি। আমাদের এই বাংলা থেকে লুট হওয়া সম্পদের অনেক বড় একটা অংশ গিয়েছিল লর্ড ক্লাইভের পকেটে। ক্লাইভ যখন ব্রিটেন ফেরত যান তখন তার সম্পত্তির পরিমাণ ছিল তৎকালীন বাজারমূল্যে প্রায় ২৩৪,০০০ ইউরো সমমানের। এর মাধ্যমে ইউরোপের সবচেয়ে বড় ধনী ব্যক্তিতে পরিণত হয়েছিলেন তিনি। পলাশী যুদ্ধে ইংরেজরা জয়ী হয়েছিল মিলিটারি পরাক্রম দিয়ে নয় বরং বিশ্বাসঘাতকতা, জাল চুক্তি এবং ঘোষখোর ব্যাংকারদের সাহায্যে। এই যুদ্ধে জয়লাভের পর নবাব সিরাজ-উদ-দৌলার রাজ কোষাগার থেকে প্রায় ২.৫ মিলিয়ন ইউরো ব্রিটেনে পাচার করা হয় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কোষাগারে। বর্তমান বাজারমূল্যে প্রায় ২৫০ মিলিয়ন ইউরো যায় কোম্পানির কোষাগারে এবং ২৩ মিলিয়ন ক্লাইভের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে। প্রায় সব ধনসম্পদ ১০০টি নৌকায় ভরে কোম্পানির কলকাতার প্রধান কার্যালয় ফোর্ট উইলিয়ামে নিয়ে যাওয়া হয়।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
সর্বশেষ খবর
দিল্লিতে রাতভর বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, ফ্লাইট চলাচল ব্যাহত
দিল্লিতে রাতভর বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, ফ্লাইট চলাচল ব্যাহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ বছর ধরে অচল শাকসু, সচল ফি!
২৭ বছর ধরে অচল শাকসু, সচল ফি!

১৪ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় বর্বরতা নিয়ে ‘দ্বিচারিতার’ নিন্দা মালয়েশিয়ার
গাজায় বর্বরতা নিয়ে ‘দ্বিচারিতার’ নিন্দা মালয়েশিয়ার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক
সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বনানীতে ট্রাকচাপায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বনানীতে ট্রাকচাপায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ বন্যা, ৫ জনের মৃত্যু
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ বন্যা, ৫ জনের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলাসবহুল ও রঙিন জীবনযাপনের জন্যই খবরের শিরোনামে বেশি উঠে এসেছেন যে রাজা
বিলাসবহুল ও রঙিন জীবনযাপনের জন্যই খবরের শিরোনামে বেশি উঠে এসেছেন যে রাজা

৩৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পেট্রলপাম্প ও ট্যাংকলরি মালিক ঐক্য পরিষদের কর্মবিরতি
পেট্রলপাম্প ও ট্যাংকলরি মালিক ঐক্য পরিষদের কর্মবিরতি

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৬
ইয়েমেনে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে ঝড়-বৃষ্টিতে ১৩ জনের মৃত্যু, আহত ৯২
পাকিস্তানে ঝড়-বৃষ্টিতে ১৩ জনের মৃত্যু, আহত ৯২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট দলে কেন জায়গা পেলেন না শামি?
টেস্ট দলে কেন জায়গা পেলেন না শামি?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শোয়েব বশিরের ঘূর্ণিতে চার দিনের টেস্ট তিন দিনেই জিতল ইংল্যান্ড
শোয়েব বশিরের ঘূর্ণিতে চার দিনের টেস্ট তিন দিনেই জিতল ইংল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেমন থাকতে পারে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকতে পারে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩ উইকেট নিয়ে আইপিএলের শেষটা রাঙালেন মুস্তাফিজ
৩ উইকেট নিয়ে আইপিএলের শেষটা রাঙালেন মুস্তাফিজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলা চলছেই; প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৯০০
ইসরায়েলি হামলা চলছেই; প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৯০০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ৩২ মণ ‘ঠান্ডাভোলা’ মাতাবে কোরবানির হাট
সাড়ে ৩২ মণ ‘ঠান্ডাভোলা’ মাতাবে কোরবানির হাট

২ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

বাণিজ্যযুদ্ধ ফের তীব্র হওয়ার শঙ্কা
বাণিজ্যযুদ্ধ ফের তীব্র হওয়ার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ করতে সৌদি পৌঁছেছেন ৮ লক্ষাধিক মুসল্লি
হজ করতে সৌদি পৌঁছেছেন ৮ লক্ষাধিক মুসল্লি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঈদ যাত্রা: ট্রেনের ৪ জুনের টিকিট মিলছে আজ
ঈদ যাত্রা: ট্রেনের ৪ জুনের টিকিট মিলছে আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝড়ের আশঙ্কা, ১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্কসংকেত
ঝড়ের আশঙ্কা, ১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্কসংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি খাত ক্রমাগত প্রতিকূল অবস্থায় পড়ছে
বেসরকারি খাত ক্রমাগত প্রতিকূল অবস্থায় পড়ছে

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি সফল হবে
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি সফল হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ মে)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কিছু বিপদ কল্যাণ বয়ে আনে
কিছু বিপদ কল্যাণ বয়ে আনে

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আল্লাহর ভয়ে ক্ষমতা ছাড়তে চেয়েছেন যিনি
আল্লাহর ভয়ে ক্ষমতা ছাড়তে চেয়েছেন যিনি

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যারা আল্লাহর বন্ধু ও শয়তানের শত্রু
যারা আল্লাহর বন্ধু ও শয়তানের শত্রু

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সারজিস আলমকে আইনজীবীর লিগ্যাল নোটিশ
সারজিস আলমকে আইনজীবীর লিগ্যাল নোটিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছেন মুকুল দেব, বলিউডে শোকের ছায়া
মারা গেছেন মুকুল দেব, বলিউডে শোকের ছায়া

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন ও ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করার রোডম্যাপ চাইল বিএনপি
উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন ও ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করার রোডম্যাপ চাইল বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুস্তাফিজের দারুণ বোলিং, জয় দিয়ে আইপিএল শেষ করল দিল্লি
মুস্তাফিজের দারুণ বোলিং, জয় দিয়ে আইপিএল শেষ করল দিল্লি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করছেন না, আমরা যাচ্ছি না: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করছেন না, আমরা যাচ্ছি না: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে আসছে নতুন টাকা, থাকছে না কোনও ব্যক্তির ছবি: গভর্নর
ঈদে আসছে নতুন টাকা, থাকছে না কোনও ব্যক্তির ছবি: গভর্নর

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নির্বাচনের রোডম্যাপ চায় জামায়াত
নির্বাচনের রোডম্যাপ চায় জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কটূক্তি করায় ডা. মুরাদের বিরুদ্ধে সমন জারি
কটূক্তি করায় ডা. মুরাদের বিরুদ্ধে সমন জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ হাজার ৮৫১ কোটি টাকার ৯ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন
১১ হাজার ৮৫১ কোটি টাকার ৯ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় নির্বাচন চান রাজনৈতিক নেতারা
ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় নির্বাচন চান রাজনৈতিক নেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় যমুনায় যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
সন্ধ্যায় যমুনায় যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনসহ তিন ইস্যুতে রোডম্যাপের আহ্বান এনসিপির
নির্বাচনসহ তিন ইস্যুতে রোডম্যাপের আহ্বান এনসিপির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে ‘ভিটামিন ডি’ যোগ করার পন্থা
শরীরে ‘ভিটামিন ডি’ যোগ করার পন্থা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই ছাত্র উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির কোনো সম্পর্ক নেই : নাহিদ
দুই ছাত্র উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির কোনো সম্পর্ক নেই : নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়ে স্থায়ী না হওয়ায় ক্ষোভে ঘটককে হত্যা!
বিয়ে স্থায়ী না হওয়ায় ক্ষোভে ঘটককে হত্যা!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ
হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কাশ্মীর আন্তর্জাতিক ইস্যু, একতরফা সিদ্ধান্তের অধিকার নেই ভারতের: পাকিস্তান সেনাবাহিনী
কাশ্মীর আন্তর্জাতিক ইস্যু, একতরফা সিদ্ধান্তের অধিকার নেই ভারতের: পাকিস্তান সেনাবাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানে ‘বাঙালি বিলাস’, প্রকাশের ঘণ্টা পেরোতেই সরানো হলো ট্রেলার
কানে ‘বাঙালি বিলাস’, প্রকাশের ঘণ্টা পেরোতেই সরানো হলো ট্রেলার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক শক্তি বাড়াতে নির্বাহী আদেশ সই ট্রাম্পের
পারমাণবিক শক্তি বাড়াতে নির্বাহী আদেশ সই ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে‌ বিএনপির প্রতিনিধি দল
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে‌ বিএনপির প্রতিনিধি দল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা ড. ইউনূসের প্রতি সমর্থন জানিয়েছি : নাহিদ ইসলাম
আমরা ড. ইউনূসের প্রতি সমর্থন জানিয়েছি : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘সততা ও সুশাসনের এমন দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই যা অনুকরণীয় হবে’
‌‘সততা ও সুশাসনের এমন দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই যা অনুকরণীয় হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেক সভা শেষে উপদেষ্টাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
একনেক সভা শেষে উপদেষ্টাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার হলফনামায় তথ্য গোপন : ইসির আইন শাখার মতামতের পর ব্যবস্থা
হাসিনার হলফনামায় তথ্য গোপন : ইসির আইন শাখার মতামতের পর ব্যবস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় এনসিপির ৪ নেতা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় এনসিপির ৪ নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন, বিচার ও সংস্কার এগিয়ে নিতে বৃহত্তর ঐক্যের আহ্বান উপদেষ্টা পরিষদের
নির্বাচন, বিচার ও সংস্কার এগিয়ে নিতে বৃহত্তর ঐক্যের আহ্বান উপদেষ্টা পরিষদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত আওয়ামী লীগ নেত্রী তুশি আটক
আলোচিত আওয়ামী লীগ নেত্রী তুশি আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এপিএস মোয়াজ্জেমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি স্থগিত
সাবেক এপিএস মোয়াজ্জেমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেল ছাত্রের আত্মহনন, সুইসাইড নোটে ‘বিশ্রাম চাই’
মেডিকেল ছাত্রের আত্মহনন, সুইসাইড নোটে ‘বিশ্রাম চাই’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাড়তি নিরাপত্তা সেনাবাহিনীর
বাড়তি নিরাপত্তা সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. মইনুলের তিন বাড়ি অস্ট্রেলিয়ায়
ড. মইনুলের তিন বাড়ি অস্ট্রেলিয়ায়

পেছনের পৃষ্ঠা

নানান দুশ্চিন্তা উদ্বেগ প্রশাসনে
নানান দুশ্চিন্তা উদ্বেগ প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজার খুঁজছে বাংলাদেশ
বাজার খুঁজছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করছেন না ড. ইউনূস
পদত্যাগ করছেন না ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

চার উপদেষ্টাকে বাদ ও ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবি
চার উপদেষ্টাকে বাদ ও ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশে জনতার ঢল
তারুণ্যের সমাবেশে জনতার ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

আনিসুলের সহযোগী তৌফিকার ৩৭৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
আনিসুলের সহযোগী তৌফিকার ৩৭৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনি মতামতের পর শেখ হাসিনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত
আইনি মতামতের পর শেখ হাসিনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকা পাচার
শেয়ারবাজার থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকা পাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপি জুলাইকে কুক্ষিগত করেছে
এনসিপি জুলাইকে কুক্ষিগত করেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সামাজিক অবক্ষয়ে বাড়ছে অপরাধ
সামাজিক অবক্ষয়ে বাড়ছে অপরাধ

নগর জীবন

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণের প্রয়োজন আছে
তরুণদের মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণের প্রয়োজন আছে

নগর জীবন

শৃঙ্খলা ফিরছে না সড়কে
শৃঙ্খলা ফিরছে না সড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের ছেলে ভাতিজার ১৪৭৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ
সালমানের ছেলে ভাতিজার ১৪৭৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি ঐক্য গড়ছে ইসলামি দলগুলো
নির্বাচনি ঐক্য গড়ছে ইসলামি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

শাপলা চত্বরের শহীদদের স্বীকৃতি দিতে হবে
শাপলা চত্বরের শহীদদের স্বীকৃতি দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফসল উৎপাদনে ব্যাপক সাফল্য
ফসল উৎপাদনে ব্যাপক সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের ইতালি চ্যাম্পিয়ন ম্যারাডোনার নেপোলি
ফের ইতালি চ্যাম্পিয়ন ম্যারাডোনার নেপোলি

মাঠে ময়দানে

আমেরিকানদের দ্বৈত নাগরিকত্বে আকর্ষণ
আমেরিকানদের দ্বৈত নাগরিকত্বে আকর্ষণ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সময়ের সব নির্বাচন অবৈধ ঘোষণার দাবি
হাসিনার সময়ের সব নির্বাচন অবৈধ ঘোষণার দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট
হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট

সম্পাদকীয়

দেশে এলো জুলাই শহীদ হাসানের লাশ
দেশে এলো জুলাই শহীদ হাসানের লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ড. ইউনূস
আজও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

জিততে পারেনি কিংস-আবাহনী
জিততে পারেনি কিংস-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

ব্যতিক্রমী আমের জাত সম্প্রসারণে কৃষি উদ্যোক্তারা
ব্যতিক্রমী আমের জাত সম্প্রসারণে কৃষি উদ্যোক্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

দখল-দূষণে সংকটে নদী
দখল-দূষণে সংকটে নদী

দেশগ্রাম

১৭ বছর পর বিএনপির সম্মেলন
১৭ বছর পর বিএনপির সম্মেলন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও সংস্কার নিয়ে রোডম্যাপ দাবি
নির্বাচন ও সংস্কার নিয়ে রোডম্যাপ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা