শিক্ষা খাতে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ''এশিয়া'স এডুকেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড'' পেলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এমেরিটাস অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী। এশিয়ার মধ্যে তিনিই প্রথম ব্যক্তি যিনি সার্বিক শিক্ষা খাতে অসামান্য অবদানের জন্য এ সম্মাননা পেলেন। গত ১২ আগস্ট সিঙ্গাপুরের প্যান প্যাসিফিক হোটেলে তার হাতে এ পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।
'ওয়ার্ল্ড এডুকেশন কংগ্রেস' ও 'সিএমও এশিয়া' এ অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। ১১ ও ১২ আগস্ট- দুইদিনব্যাপী অনুষ্ঠানে শিক্ষার পাশাপাশি ইসলামি ব্যাংকিং, ব্রান্ডিং ও মার্কেটিং, প্যাকেজিং, হালাল পন্য, রপ্তানি ব্যবস্থাপনা, তেল-গ্যাস, নারী নেতৃত্ব, স্বাস্থ্যসেবা, উৎপাদন, সৌরশক্তি, আউটসোর্সিংসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের জন্য সম্মাননা প্রদান করা হয়। বিভিন্ন ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য এশিয়ার ৪০টি দেশ থেকে এসব প্রতিনিধিদের নির্বাচিত করা হয়।
এ বিষয়ে ড. এ কে আজাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, শিক্ষা খাতের ভিন্ন ভিন্ন অংশে অবদানের জন্য আরও কয়েকজনকে সম্মাননা দেওয়া হয়েছে। তবে সার্বিক শিক্ষা খাতে অবদানের জন্য এশিয়ার মধ্যে একমাত্র তাকেই এ সম্মাননা দেওয়া হয়েছে।
''এই সংগঠনের সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত পরিচয়ই ছিল না, তারা ইন্টারনেট ঘেটে প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহ করেছে, এরপর শিক্ষক হিসেবে, মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে শিক্ষা খাতে আমার অবদান বিচারে এনেছে, আমার কলিগ, শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্টদের সাক্ষাতকার নিয়েছে। তারপর পুরস্কারের জন্য আমাকে নির্বাচিত করেছে।'', বলেন ড. আজাদ।
বিডি-প্রতিদিন/১৫ আগস্ট, ২০১৫/ এস আহমেদ