শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৪, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

নবীজীবনে অর্থনৈতিক কর্মসূচি

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
নবীজীবনে অর্থনৈতিক কর্মসূচি

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর অনুকরণীয় জীবনধারা এবং নিখুঁত শাসনব্যবস্থা ইয়াসরিব (মদিনা) শহরকে বিশ্বের সেরা সফল রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। মুসলিম উম্মাহর জন্য প্রয়োজন হলো এসব ইতিহাস-খচিত সফল ইসলামী রাষ্ট্রের সব দিক সর্বদা  সামনে রাখা, যাতে আমরা কঠিন পরিস্থিতিতে ‘উসওয়ায়ে হাসানা’ (উত্তম আদর্শ)-এর আলোকে আমাদের সমস্যার সমাধান করতে পারি।

এর বিপরীতে আমরা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অর্থনৈতিক জীবনব্যবস্থা দেখতে পাই একটি আত্মকেন্দ্রিক স্বার্থপর ব্যবস্থা, যা ইসলামী মূল্যবোধ সৃষ্টি, বিকাশ ও স্থিতিশীলতার প্রধান অন্তরায়। মানুষের আচার-আচরণ ও জীবনে যখন লোভ-লালসা, কৃপণতা, বিদ্বেষ, স্বার্থপরতা প্রবল হয়ে ওঠে, তখন সুধীসমাজ ও সমাজের জনসাধারণ থেকে মানবকল্যাণের জন্য ব্যয়ের খাতসহ অন্যান্য মূল্যবোধ নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে।

এর ফলে সম্পদ কেন্দ্রীভূত হওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পায়, সাধারণ মানুষ অর্থনৈতিক বঞ্চনার শিকার হয়। ফলে পুরো সামাজিক জীবন ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে এবং রক্তক্ষয়ী বিপ্লবের সূত্রপাতও ঘটে। নিম্নে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সিরাতের আলোকে অর্থনৈতিক কর্মসূচি তুলে ধরা হলো—


অর্থনৈতিক ব্যবস্থার গুরুত্ব

মহানবী (সা.)-এর জীবনে অর্থনৈতিক ব্যবস্থার গুরুত্ব স্পষ্ট। তিনি উত্তম উপায়ে লাভজনক সম্পদ উপার্জনের প্রশংসা করেছেন।

তিনি বলেন : ‘একজন সৎ ও পরহেজগার ব্যক্তির কাছে থাকা সম্পদ কতই না উত্তম।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৯৯, আল আদাবুল মুফরাদ, পৃষ্ঠা-১১২)

রাসুল (সা.) জীবিকা নির্বাহের বিষয়টিকে মানবজীবনে ভালো-মন্দের নির্ধারক হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। তিনি বলেন, ‘দারিদ্র্য মানুষকে কুফরির নিকটবর্তী করে দেয়।’ (আস সুনানুল কুবরা, হাদিস : ৬১৮৮)

অনুরূপ রাসুলুল্লাহ (সা.) জীবনে মিতব্যয়ী হওয়াকে মধ্যপন্থার অর্থনৈতিক ব্যবস্থা হিসেবে আখ্যা দিয়ে বলেন, ‘মিতব্যয়িতা হলো অর্ধেক অর্থনীতি।’

(আস সুনানুল কুবরা, হাদিস : ৬১৪৮) 

জীবিকা নির্বাহের চিন্তাধারা

রাসুল (সা.)-এর দেওয়া অর্থনৈতিক চিন্তাধারায় প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য তার সামর্থ্য ও শক্তি অনুযায়ী জীবিকা নির্বাহ করা আবশ্যক। অবহেলা ও অলসতা মোটেই কাম্য নয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) হালাল রিজিক উপার্জনকে ফরজ হিসেবে ঘোষণা করেছেন। তিনি বলেন, ‘ইবাদতের পর হালাল রিজিক অন্বেষণ করা (সবচেয়ে বড়) ফরজ।’

(আস সুনানুল কুবরা, হাদিস : ১১৬৯৫)

অন্য হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘নিঃসন্দেহে সর্বোত্তম পবিত্র ও হালাল রিজিক হলো তোমাদের হাতের উপার্জন, যা তোমরা খাও।’

(সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২২৯০)


ব্যবসা-বাণিজ্যের গুরুত্ব

ইসলামে ব্যবসা-বাণিজ্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আর বিশ্বস্ত ও সৎ ব্যবসায়ীদের জন্য রাসুলুল্লাহ (সা.) সুসংবাদ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘বিশ্বস্ত, নীতিবান ও সৎ ব্যবসায়ীরা জান্নাতে নবী, সত্যবাদী ও শহীদদের সঙ্গে থাকবে।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ১২০৯)


উপার্জন মানবকল্যাণের মূল উৎস

কোরআনে গরিব, অসহায় ও দারিদ্র্যের সহায়তা করার নির্দেশ রয়েছে। আর এটাকেই মানবতা বা মানবকল্যাণ বলা হয়। মানবিক কাজের এই ফজিলত ও মর্যাদা তখনই পাওয়া যাবে, যখন সমাজের ব্যক্তিরা যথাসম্ভব হালাল রিজিক অর্জনের জন্য তাদের সব শক্তি প্রয়োগ করবে। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘অতঃপর নামাজ (পড়া) শেষ হলে জমিনে ছড়িয়ে পড়ো এবং (তারপর) আল্লাহর অনুগ্রহ (অর্থাৎ হালাল রিজিক) অন্বেষণ করো।’ (সুরা : জুমআ, আয়াত : ১০)


শ্রমিকদের বৈষম্যহীন অধিকার নিশ্চিত করা

বর্তমান বিশ্বের প্রধান সমস্যা হলো শ্রমিক। শ্রম অধিকারের ব্যাপারে সহস্র বৈষম্যের অভিযোগ রয়েছে। একশ্রেণি শ্রমিককে পূর্ণ স্বাধীনতা ও অধিকার দেয় আর অন্য শ্রেণি সর্বদা শ্রমিকদের শোষণ করে ও বৈষম্য গড়ে তোলে। তবে ইসলামে শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকারের ব্যাপারে স্পষ্ট ও স্বতন্ত্র বিধান রয়েছে। রাসুল (সা.) বলেন : ‘শ্রমিকদের ঘাম শুকানোর আগের তাদের প্রাপ্য দিয়ে দাও।’ (আল মুজামুস সগির, হাদিস : ৩৪)


ব্যক্তিস্বার্থের চেয়ে জনস্বার্থ প্রাধান্য দেওয়া

মহানবী (সা.)-এর জীবনী অধ্যয়ন করলে দেখা যায় যে তিনি ব্যক্তিগত স্বার্থের চেয়ে সাধারণ মানুষের স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়েছেন, তবে তিনি কখনো ব্যক্তিগত অধিকার ও সম্পত্তিকে অগ্রাহ্য করেননি। পবিত্র কোরআন যেখানেই মানবতার সহায়তা করতে উৎসাহ দিয়েছে, সেখানেই ব্যক্তি ও সমাজের অধিকারকে স্বীকৃতি দিয়েছে। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘আর তাদের ধন-সম্পত্তিতে ভিক্ষুক ও অভাবগ্রস্তের (সব দরিদ্রের) অধিকার রয়েছে।’ (সুরা : জারিয়াত, আয়াত : ১৯)

ইসলাম ব্যক্তির অধিকার ও স্বার্থকে স্বীকৃত করেছে, কিন্তু কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে ইসলামী রাষ্ট্রে এমন অর্থনৈতিক স্বার্থের অধিকারের মালিকত্ব দেওয়া হয় না, যা সাধারণ মানুষের স্বার্থের পরিপন্থী। প্রয়োজনের তাগিদে স্বয়ং নবীজি (সা.) ব্যক্তিস্বার্থের চেয়ে জনস্বার্থকে প্রাধান্য দিয়েছেন। ইসলামী অর্থনীতির এই সোনালি নীতি নিম্নোক্ত হাদিস দ্বারা আরো সুস্পষ্ট হয়। আবইয়াদ বিন হাম্মাল (রা.) বর্ণনা করেন যে তিনি মহানবী (সা.)-এর খিদমতে উপস্থিত হয়ে উপহার হিসেবে মারিবের লবণের হ্রদ চেয়েছিলেন। রাসুল (সা.) তাঁকে তা (লবণের হ্রদ) দিলেন। আবইয়াদ (রা.) ফিরে যাওয়ার সময় বৈঠকে উপস্থিত এক ব্যক্তি বলল, হে আল্লাহর রাসুল, আপনি কি জানেন তাঁকে কোন জমি দান করেছেন? আপনি তাঁকে ঝরনার অফুরন্ত পানি দিয়েছেন। লোকটি বলল, অতঃপর রাসুল (সা.) তাঁর কাছ থেকে ওই জমি ফিরিয়ে নেন। (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৩০৬৪)

উক্ত হাদিস থেকে এই নীতি স্পষ্ট হয় যে ইসলাম জনস্বার্থের ক্ষেত্রে কখনো আপস (Compromise)  করে না। অনেক জায়গায় রাসুলুল্লাহ (সা.) ব্যক্তিগত ও নির্দিষ্ট গোষ্ঠীদের চেয়ে জনস্বার্থকে প্রাধান্য দিয়েছেন।


ধন-সম্পদের কেন্দ্রীকরণের নিন্দা ও নিষেধাজ্ঞা

রাসুল (সা.)-এর সিরাত অধ্যয়নে জানা যায় যে তিনি তাঁর কথা ও কাজের মাধ্যমে সব ধরনের ঘনীভূত সম্পদের নিন্দা করেছেন। নিজের আরাম-আয়েশ ও ভোগবিলাসের জন্য সমাজ ও রাষ্ট্রের বঞ্চিত ও দরিদ্র মানুষের চাহিদা বিবেচনা না করে সম্পদ সঞ্চয় করাকে কেন্দ্রীভূত সম্পদ বলে। ইসলাম এ ধরনের অবৈধ সম্পদ জমা করাকে সুস্পষ্টভাবে নিষিদ্ধ করেছে এবং কঠোর শাস্তিযোগ্য হিসেবে আখ্যা দিয়েছে। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘আর যারা সোনা-রুপা পুঞ্জীভূত করে এবং তা আল্লাহর পথে ব্যয় করে না, তাদের যন্ত্রণাময় শাস্তির সুসংবাদ দাও।’ (সুরা : আত তাওবা, আয়াত : ৩৪)

ধন-সম্পদের কেন্দ্রীকরণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে, যাতে সম্পদ শুধু নির্দিষ্ট শ্রেণির অর্থনৈতিক উন্নতি না হয়ে বরং সমাজের সব শ্রেণির মানুষের অর্থনৈতিক উন্নতি হয়।


বৃক্ষরোপণ ও কৃষিকাজের গুরুত্ব

অর্থনীতিতে কৃষিকাজ ও বৃক্ষরোপণের গুরুত্ব অপরিসীম। বৃক্ষরোপণ, ক্ষেত-খামার ও কৃষিকাজ ইসলামে মহৎ ও গুরুত্বপূর্ণ কাজ। এগুলো কেবল মানুষেরই নয়, বরং প্রাণীদেরও উপকার করে। আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে মুসলমান বৃক্ষরোপণ করে বা ফসল চাষ করে, তারপর তা থেকে পাখি, মানুষ বা পশু খায়, এটা তার জন্য সদকা।

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৩২০)


অনুর্বর জমি চাষাবাদ করা

ইসলাম অনুর্বর ভূমি (Barren Land) ও বৃহৎ মরুভূমি পুনরুজ্জীবন এবং চাষাবাদের উপযোগী করে তোলার প্রতি অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়েছে। ইসলাম অনুর্বর ও মৃত জমি চাষাবাদে মালিকানার অধিকারকে স্বীকৃতি দিয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে অনুর্বর ও মৃত জমি চাষাবাদ করবে, সে জমি তার মালিকানায় হবে।

(সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৩০৭৩)

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য
যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য
ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়
ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়
যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়
কোরআন ও হাদিসে নারীর ন্যায্য অধিকার
কোরআন ও হাদিসে নারীর ন্যায্য অধিকার
অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন
অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন
যেভাবে ইবাদতের স্বাদ পাওয়া যায়
যেভাবে ইবাদতের স্বাদ পাওয়া যায়
মানসিক শক্তি বৃদ্ধির দোয়া
মানসিক শক্তি বৃদ্ধির দোয়া
মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল
মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল
সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজার ৫৯৫ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজার ৫৯৫ হজযাত্রী
সর্বশেষ খবর
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

এই মাত্র | নগর জীবন

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত
কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলার আশঙ্কায় পাঞ্জাবে ব্ল্যাকআউটের নির্দেশ
পাকিস্তানের হামলার আশঙ্কায় পাঞ্জাবে ব্ল্যাকআউটের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় অ্যাম্বুলেন্সের ৫ যাত্রী নিহত
মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় অ্যাম্বুলেন্সের ৫ যাত্রী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তানকে সংলাপে বসার আহ্বান ইইউ’র
ভারত-পাকিস্তানকে সংলাপে বসার আহ্বান ইইউ’র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এলএনজি ও নবায়নযোগ্য খাত নিয়ে সৌদির সাথে কাজে আগ্রহী বাংলাদেশ’
‘এলএনজি ও নবায়নযোগ্য খাত নিয়ে সৌদির সাথে কাজে আগ্রহী বাংলাদেশ’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে এক ব্যক্তিকে হত্যার অভিযোগ, নারীসহ আহত ৩
নড়াইলে এক ব্যক্তিকে হত্যার অভিযোগ, নারীসহ আহত ৩

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বাণিজ্য মেলা বন্ধের 
দাবিতে মানববন্ধন বিক্ষোভ
বাগেরহাটে বাণিজ্য মেলা বন্ধের  দাবিতে মানববন্ধন বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও ভারতের শেয়ারবাজারে দর পতন
পাকিস্তান ও ভারতের শেয়ারবাজারে দর পতন

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী দলের শুভেচ্ছায় সিক্ত যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এম এ মালেক
ব্যবসায়ী দলের শুভেচ্ছায় সিক্ত যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এম এ মালেক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উখিয়া ও টেকনাফে যৌথবাহিনীর সাঁড়াশি অভিযান
উখিয়া ও টেকনাফে যৌথবাহিনীর সাঁড়াশি অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
৮ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্লাস্টিকের বস্তা ব্যবহারে অটো রাইস মিলকে জরিমানা
প্লাস্টিকের বস্তা ব্যবহারে অটো রাইস মিলকে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটায় যুবদলের সভাপতি বহিষ্কার
কুয়াকাটায় যুবদলের সভাপতি বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বন্ধ হলো বাল্যবিয়ে
প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বন্ধ হলো বাল্যবিয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ
পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ
নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু
সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ
ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

১২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার জাতির পিতার প্রস্তাব
চার জাতির পিতার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মা
মা

সাহিত্য

টাইগার যুবাদের সিরিজ জয়
টাইগার যুবাদের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

নাহিদদের ম্যাচের আগে স্টেডিয়ামের বাইরে ড্রোন বিধ্বস্ত
নাহিদদের ম্যাচের আগে স্টেডিয়ামের বাইরে ড্রোন বিধ্বস্ত

মাঠে ময়দানে

আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা

সাহিত্য

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না পেয়ে বাড়িঘরে হামলা টাকা সোনা লুট
চাঁদা না পেয়ে বাড়িঘরে হামলা টাকা সোনা লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

বেরোবির সহকারী রেজিস্ট্রার গ্রেপ্তার
বেরোবির সহকারী রেজিস্ট্রার গ্রেপ্তার

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

ফাইনালে পিএসজি
ফাইনালে পিএসজি

মাঠে ময়দানে