শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৪, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

নবীজীবনে অর্থনৈতিক কর্মসূচি

আসআদ শাহীন
নবীজীবনে অর্থনৈতিক কর্মসূচি

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর অনুকরণীয় জীবনধারা এবং নিখুঁত শাসনব্যবস্থা ইয়াসরিব (মদিনা) শহরকে বিশ্বের সেরা সফল রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। মুসলিম উম্মাহর জন্য প্রয়োজন হলো এসব ইতিহাস-খচিত সফল ইসলামী রাষ্ট্রের সব দিক সর্বদা  সামনে রাখা, যাতে আমরা কঠিন পরিস্থিতিতে ‘উসওয়ায়ে হাসানা’ (উত্তম আদর্শ)-এর আলোকে আমাদের সমস্যার সমাধান করতে পারি।

এর বিপরীতে আমরা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অর্থনৈতিক জীবনব্যবস্থা দেখতে পাই একটি আত্মকেন্দ্রিক স্বার্থপর ব্যবস্থা, যা ইসলামী মূল্যবোধ সৃষ্টি, বিকাশ ও স্থিতিশীলতার প্রধান অন্তরায়। মানুষের আচার-আচরণ ও জীবনে যখন লোভ-লালসা, কৃপণতা, বিদ্বেষ, স্বার্থপরতা প্রবল হয়ে ওঠে, তখন সুধীসমাজ ও সমাজের জনসাধারণ থেকে মানবকল্যাণের জন্য ব্যয়ের খাতসহ অন্যান্য মূল্যবোধ নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে।

এর ফলে সম্পদ কেন্দ্রীভূত হওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পায়, সাধারণ মানুষ অর্থনৈতিক বঞ্চনার শিকার হয়। ফলে পুরো সামাজিক জীবন ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে এবং রক্তক্ষয়ী বিপ্লবের সূত্রপাতও ঘটে। নিম্নে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সিরাতের আলোকে অর্থনৈতিক কর্মসূচি তুলে ধরা হলো—


অর্থনৈতিক ব্যবস্থার গুরুত্ব

মহানবী (সা.)-এর জীবনে অর্থনৈতিক ব্যবস্থার গুরুত্ব স্পষ্ট। তিনি উত্তম উপায়ে লাভজনক সম্পদ উপার্জনের প্রশংসা করেছেন।

তিনি বলেন : ‘একজন সৎ ও পরহেজগার ব্যক্তির কাছে থাকা সম্পদ কতই না উত্তম।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৯৯, আল আদাবুল মুফরাদ, পৃষ্ঠা-১১২)

রাসুল (সা.) জীবিকা নির্বাহের বিষয়টিকে মানবজীবনে ভালো-মন্দের নির্ধারক হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। তিনি বলেন, ‘দারিদ্র্য মানুষকে কুফরির নিকটবর্তী করে দেয়।’ (আস সুনানুল কুবরা, হাদিস : ৬১৮৮)

অনুরূপ রাসুলুল্লাহ (সা.) জীবনে মিতব্যয়ী হওয়াকে মধ্যপন্থার অর্থনৈতিক ব্যবস্থা হিসেবে আখ্যা দিয়ে বলেন, ‘মিতব্যয়িতা হলো অর্ধেক অর্থনীতি।’

(আস সুনানুল কুবরা, হাদিস : ৬১৪৮) 

জীবিকা নির্বাহের চিন্তাধারা

রাসুল (সা.)-এর দেওয়া অর্থনৈতিক চিন্তাধারায় প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য তার সামর্থ্য ও শক্তি অনুযায়ী জীবিকা নির্বাহ করা আবশ্যক। অবহেলা ও অলসতা মোটেই কাম্য নয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) হালাল রিজিক উপার্জনকে ফরজ হিসেবে ঘোষণা করেছেন। তিনি বলেন, ‘ইবাদতের পর হালাল রিজিক অন্বেষণ করা (সবচেয়ে বড়) ফরজ।’

(আস সুনানুল কুবরা, হাদিস : ১১৬৯৫)

অন্য হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘নিঃসন্দেহে সর্বোত্তম পবিত্র ও হালাল রিজিক হলো তোমাদের হাতের উপার্জন, যা তোমরা খাও।’

(সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২২৯০)


ব্যবসা-বাণিজ্যের গুরুত্ব

ইসলামে ব্যবসা-বাণিজ্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আর বিশ্বস্ত ও সৎ ব্যবসায়ীদের জন্য রাসুলুল্লাহ (সা.) সুসংবাদ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘বিশ্বস্ত, নীতিবান ও সৎ ব্যবসায়ীরা জান্নাতে নবী, সত্যবাদী ও শহীদদের সঙ্গে থাকবে।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ১২০৯)


উপার্জন মানবকল্যাণের মূল উৎস

কোরআনে গরিব, অসহায় ও দারিদ্র্যের সহায়তা করার নির্দেশ রয়েছে। আর এটাকেই মানবতা বা মানবকল্যাণ বলা হয়। মানবিক কাজের এই ফজিলত ও মর্যাদা তখনই পাওয়া যাবে, যখন সমাজের ব্যক্তিরা যথাসম্ভব হালাল রিজিক অর্জনের জন্য তাদের সব শক্তি প্রয়োগ করবে। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘অতঃপর নামাজ (পড়া) শেষ হলে জমিনে ছড়িয়ে পড়ো এবং (তারপর) আল্লাহর অনুগ্রহ (অর্থাৎ হালাল রিজিক) অন্বেষণ করো।’ (সুরা : জুমআ, আয়াত : ১০)


শ্রমিকদের বৈষম্যহীন অধিকার নিশ্চিত করা

বর্তমান বিশ্বের প্রধান সমস্যা হলো শ্রমিক। শ্রম অধিকারের ব্যাপারে সহস্র বৈষম্যের অভিযোগ রয়েছে। একশ্রেণি শ্রমিককে পূর্ণ স্বাধীনতা ও অধিকার দেয় আর অন্য শ্রেণি সর্বদা শ্রমিকদের শোষণ করে ও বৈষম্য গড়ে তোলে। তবে ইসলামে শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকারের ব্যাপারে স্পষ্ট ও স্বতন্ত্র বিধান রয়েছে। রাসুল (সা.) বলেন : ‘শ্রমিকদের ঘাম শুকানোর আগের তাদের প্রাপ্য দিয়ে দাও।’ (আল মুজামুস সগির, হাদিস : ৩৪)


ব্যক্তিস্বার্থের চেয়ে জনস্বার্থ প্রাধান্য দেওয়া

মহানবী (সা.)-এর জীবনী অধ্যয়ন করলে দেখা যায় যে তিনি ব্যক্তিগত স্বার্থের চেয়ে সাধারণ মানুষের স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়েছেন, তবে তিনি কখনো ব্যক্তিগত অধিকার ও সম্পত্তিকে অগ্রাহ্য করেননি। পবিত্র কোরআন যেখানেই মানবতার সহায়তা করতে উৎসাহ দিয়েছে, সেখানেই ব্যক্তি ও সমাজের অধিকারকে স্বীকৃতি দিয়েছে। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘আর তাদের ধন-সম্পত্তিতে ভিক্ষুক ও অভাবগ্রস্তের (সব দরিদ্রের) অধিকার রয়েছে।’ (সুরা : জারিয়াত, আয়াত : ১৯)

ইসলাম ব্যক্তির অধিকার ও স্বার্থকে স্বীকৃত করেছে, কিন্তু কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে ইসলামী রাষ্ট্রে এমন অর্থনৈতিক স্বার্থের অধিকারের মালিকত্ব দেওয়া হয় না, যা সাধারণ মানুষের স্বার্থের পরিপন্থী। প্রয়োজনের তাগিদে স্বয়ং নবীজি (সা.) ব্যক্তিস্বার্থের চেয়ে জনস্বার্থকে প্রাধান্য দিয়েছেন। ইসলামী অর্থনীতির এই সোনালি নীতি নিম্নোক্ত হাদিস দ্বারা আরো সুস্পষ্ট হয়। আবইয়াদ বিন হাম্মাল (রা.) বর্ণনা করেন যে তিনি মহানবী (সা.)-এর খিদমতে উপস্থিত হয়ে উপহার হিসেবে মারিবের লবণের হ্রদ চেয়েছিলেন। রাসুল (সা.) তাঁকে তা (লবণের হ্রদ) দিলেন। আবইয়াদ (রা.) ফিরে যাওয়ার সময় বৈঠকে উপস্থিত এক ব্যক্তি বলল, হে আল্লাহর রাসুল, আপনি কি জানেন তাঁকে কোন জমি দান করেছেন? আপনি তাঁকে ঝরনার অফুরন্ত পানি দিয়েছেন। লোকটি বলল, অতঃপর রাসুল (সা.) তাঁর কাছ থেকে ওই জমি ফিরিয়ে নেন। (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৩০৬৪)

উক্ত হাদিস থেকে এই নীতি স্পষ্ট হয় যে ইসলাম জনস্বার্থের ক্ষেত্রে কখনো আপস (Compromise)  করে না। অনেক জায়গায় রাসুলুল্লাহ (সা.) ব্যক্তিগত ও নির্দিষ্ট গোষ্ঠীদের চেয়ে জনস্বার্থকে প্রাধান্য দিয়েছেন।


ধন-সম্পদের কেন্দ্রীকরণের নিন্দা ও নিষেধাজ্ঞা

রাসুল (সা.)-এর সিরাত অধ্যয়নে জানা যায় যে তিনি তাঁর কথা ও কাজের মাধ্যমে সব ধরনের ঘনীভূত সম্পদের নিন্দা করেছেন। নিজের আরাম-আয়েশ ও ভোগবিলাসের জন্য সমাজ ও রাষ্ট্রের বঞ্চিত ও দরিদ্র মানুষের চাহিদা বিবেচনা না করে সম্পদ সঞ্চয় করাকে কেন্দ্রীভূত সম্পদ বলে। ইসলাম এ ধরনের অবৈধ সম্পদ জমা করাকে সুস্পষ্টভাবে নিষিদ্ধ করেছে এবং কঠোর শাস্তিযোগ্য হিসেবে আখ্যা দিয়েছে। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘আর যারা সোনা-রুপা পুঞ্জীভূত করে এবং তা আল্লাহর পথে ব্যয় করে না, তাদের যন্ত্রণাময় শাস্তির সুসংবাদ দাও।’ (সুরা : আত তাওবা, আয়াত : ৩৪)

ধন-সম্পদের কেন্দ্রীকরণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে, যাতে সম্পদ শুধু নির্দিষ্ট শ্রেণির অর্থনৈতিক উন্নতি না হয়ে বরং সমাজের সব শ্রেণির মানুষের অর্থনৈতিক উন্নতি হয়।


বৃক্ষরোপণ ও কৃষিকাজের গুরুত্ব

অর্থনীতিতে কৃষিকাজ ও বৃক্ষরোপণের গুরুত্ব অপরিসীম। বৃক্ষরোপণ, ক্ষেত-খামার ও কৃষিকাজ ইসলামে মহৎ ও গুরুত্বপূর্ণ কাজ। এগুলো কেবল মানুষেরই নয়, বরং প্রাণীদেরও উপকার করে। আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে মুসলমান বৃক্ষরোপণ করে বা ফসল চাষ করে, তারপর তা থেকে পাখি, মানুষ বা পশু খায়, এটা তার জন্য সদকা।

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৩২০)


অনুর্বর জমি চাষাবাদ করা

ইসলাম অনুর্বর ভূমি (Barren Land) ও বৃহৎ মরুভূমি পুনরুজ্জীবন এবং চাষাবাদের উপযোগী করে তোলার প্রতি অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়েছে। ইসলাম অনুর্বর ও মৃত জমি চাষাবাদে মালিকানার অধিকারকে স্বীকৃতি দিয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে অনুর্বর ও মৃত জমি চাষাবাদ করবে, সে জমি তার মালিকানায় হবে।

(সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৩০৭৩)

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
সাজসজ্জায় অপব্যয় নয়
সাজসজ্জায় অপব্যয় নয়
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
সামাজিক বন্ধ্যত্ব প্রতিরোধে ইসলামের নির্দেশনা
সামাজিক বন্ধ্যত্ব প্রতিরোধে ইসলামের নির্দেশনা
আল্লাহর নাম নিয়ে হারাম কাজ করা নিষিদ্ধ
আল্লাহর নাম নিয়ে হারাম কাজ করা নিষিদ্ধ
একজন সাহাবির ব্যাপারে অপবাদ ও তার পরিণতি
একজন সাহাবির ব্যাপারে অপবাদ ও তার পরিণতি
কাবাঘরের চেয়ে উঁচু স্থানে নামাজ পড়া যাবে?
কাবাঘরের চেয়ে উঁচু স্থানে নামাজ পড়া যাবে?
মুমিনের অনুভূতিতে শীতকাল
মুমিনের অনুভূতিতে শীতকাল
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
মহানবী (সা.)-এর পাঁচটি বিশেষ উপদেশ
মহানবী (সা.)-এর পাঁচটি বিশেষ উপদেশ
শাম অঞ্চলে পাঠানো বাহিনীর প্রতি আবু বকর (রা.)-এর উপদেশ
শাম অঞ্চলে পাঠানো বাহিনীর প্রতি আবু বকর (রা.)-এর উপদেশ
ইসলামে সমালোচনার আদর্শ পদ্ধতি
ইসলামে সমালোচনার আদর্শ পদ্ধতি
সর্বশেষ খবর
ম্যানসিটির সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড
ম্যানসিটির সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের
আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম
আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

২ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান
মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’
‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’

৩ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা
ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান
বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস
আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো
ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা
সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি
অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি

৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা
সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার
রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার

৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা

৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা
মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু
বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'
'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সকাল ৯টার মধ্যে হাজিরা না দিলে শাস্তি হবে ওয়াসায় কর্মরতদের
সকাল ৯টার মধ্যে হাজিরা না দিলে শাস্তি হবে ওয়াসায় কর্মরতদের

৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

১৬ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

১১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

১৪ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য

২২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’
‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’

২০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য

১৯ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন
গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন

১৩ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে
বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন

স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি
স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি

নগর জীবন

বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা নেবে শাবিপ্রবি
বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা নেবে শাবিপ্রবি

নগর জীবন